মোংলা বন্দর: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্র বন্দর। চট্টগ্রাম বন্দরের পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বন্দর হিসেবে পরিচিত। ১৯৫০ সালের ১ ডিসেম্বর খুলনার চালনায় প্রতিষ্ঠিত হলেও, পরবর্তীতে ভৌগোলিক সুবিধার জন্য ১৯৫৪ সালে বর্তমান মোংলায় স্থানান্তরিত হয়। পশুর ও মোংলা নদীর সংযোগস্থলে বঙ্গোপসাগরের কাছে অবস্থিত এই বন্দর সুন্দরবনের সুরক্ষায় আবৃত। বন্দরের অবকাঠামোতে ১১টি জেটি, ৭টি শেড, ৮টি গুদাম এবং ১২টি ভাসমান নোঙর স্থান রয়েছে। মোংলা বন্দর বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নদী বন্দরগুলোর সাথে এবং রেলপথের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানের সাথে যুক্ত। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অংশগ্রহণের পাশাপাশি, এটি পর্যটন কেন্দ্র হিসাবেও জনপ্রিয়, বিশেষ করে সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য। বন্দরের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের কারণে, বাংলাদেশ সরকার বন্দরের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে আঞ্চলিক বাণিজ্যে মোংলা বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
মোংলা বন্দর
আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:১৬ এএম
নামান্তরে:
মংলা সমুদ্র বন্দর
Port of Mongla
Mongla
Mongla Port
The Port of Mongla
Mongla, Khulna
মংলা বন্দর
মংলা সমুদ্রবন্দর
মোংলা সমুদ্রবন্দর
মোংলা বন্দর
মূল তথ্যাবলী:
- বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর
- ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত (চালনা বন্দর হিসেবে)
- ১৯৫৪ সালে মোংলায় স্থানান্তরিত
- সুন্দরবনের কাছে অবস্থিত
- আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র
- পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেও জনপ্রিয়
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মোংলা বন্দর
26 ডিসেম্বর, 2024
এখানে নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতি শুরু হয়েছে।