মাহবুবুর রহমান বকুল

আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫৮ পিএম

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মাহবুবুর রহমান বকুল নামের একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ রয়েছে। এই নামের সাথে সম্পর্কিত তথ্যের অস্পষ্টতার কারণে একটি সুসংবদ্ধ নিবন্ধ লেখা সম্ভব হচ্ছে না। তবে উপস্থিত তথ্য থেকে আমরা দুটি পৃথক মাহবুবুর রহমান বকুল সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরতে পারি:

প্রথম মাহবুবুর রহমান বকুল: এই ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে নর্থবেঙ্গল জুট মিলস (প্রা.) লি.-এর সাথে। তিনি ২০২২ সালে ওই মিলটি ক্রয় করেছিলেন। তবে রাজনৈতিক প্রভাব ও মিলের পূর্ববর্তী মালিক আবুল কাশেমের কারসাজির কারণে তিনি মিলটি হারিয়ে ফেলেন এবং বর্তমানে রাস্তায় ঘুরছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মিলের মালিকানা এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধের বিষয় নিয়ে আদালতে মামলা বিচারাধীন।

দ্বিতীয় মাহবুবুর রহমান বকুল: এই ব্যক্তি নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙ্গে যাওয়ার ঘটনায় সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাই আব্দুল কাদের মির্জার সাথে যোগসাজশে ৫০ কোটি টাকার বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, আব্দুল কাদের মির্জার স্ত্রী আক্তার জাহান বকুল এবং তাদের ছেলে তাশিক মির্জা কাদেরের নাম উঠে এসেছে। জেলা প্রশাসক অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে মাহবুবুর রহমান বকুল নামের ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরও নির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশিত হলে আমরা এই নিবন্ধটিকে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • নর্থবেঙ্গল জুট মিলস ক্রয়কারী মাহবুবুর রহমান বকুল রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে মিলটি হারিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
  • নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের সাথে যুক্ত বালু উত্তোলন অভিযোগে মাহবুবুর রহমান বকুলের নাম জড়িত।
  • উভয় ঘটনার বিস্তারিত তথ্যের অভাব রয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মাহবুবুর রহমান বকুল

৮ জানুয়ারি, ২০২৫

মাহবুবুর রহমান বকুল দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং পুলিশে তথ্য দিয়েছেন।