ব্রিজ নির্মাণ

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:০৫ এএম

বাংলাদেশের সেতু নির্মাণ: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

বাংলাদেশে সেতু নির্মাণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই লেখায়, আমরা বাংলাদেশের সেতু নির্মাণের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক এবং তথ্য উপস্থাপন করব।

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ: পদ্মা নদীর উপর অবস্থিত এই ঐতিহাসিক রেলসেতু ১৯০৯-১৯১৫ সালে নির্মিত হয়েছিল। প্রায় ১.৮ কিমি দীর্ঘ এই সেতুটি তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের নামে নামকরণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধকালে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পরে মেরামত করা হয়। এই সেতুর নির্মাণের সাথে জড়িত ছিলেন ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার রবার্ট গেইলস।

শেখ রাসেল সেতু (হরিপুর ব্রিজ): কুষ্টিয়া জেলার গড়াই নদীর উপর অবস্থিত এই সড়ক সেতুটি ২০১৩-২০১৭ সালে নির্মিত হয়। এর নামকরণ করা হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের নামে।

অন্যান্য সেতু: বাংলাদেশে আরও অনেক সেতু নির্মিত হয়েছে এবং নির্মাণাধীন রয়েছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পদ্মা সেতু, যা দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সেতু। এছাড়াও, শত শত ছোট ছোট সেতু গ্রামীণ এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

পরিসংখ্যান ও তথ্য: বিভিন্ন সেতুর নির্মাণ ব্যয়, দৈর্ঘ্য, প্রকৌশলীদের তথ্য, এবং নির্মাণের বছরসহ বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এই বিষয়ে আরও তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে আপনাকে আপডেট করব।

দুঃখিত, বর্তমানে আমার কাছে সম্পূর্ণ তথ্য নেই। আমরা আপনাকে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে আপডেট করব যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।

মূল তথ্যাবলী:

  • হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ১৯০৯-১৯১৫ সালে নির্মিত হয়েছিল।
  • শেখ রাসেল সেতু ২০১৩-২০১৭ সালে নির্মিত হয়।
  • বাংলাদেশে অনেক সেতু নির্মিত হয়েছে এবং নির্মাণাধীন রয়েছে।
  • বিভিন্ন সেতুর নির্মাণ ব্যয়, দৈর্ঘ্য, প্রকৌশলীদের তথ্য, এবং নির্মাণের বছরসহ বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।