ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরিন তুন: একজন কুখ্যাত মিয়ানমার সামরিক কর্মকর্তা
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরে জান্তা বাহিনীর শেষ ঘাঁটি দখলের ঘটনায় ‘কুখ্যাত’ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরিন তুনের নাম সামনে এসেছে। আরাকান আর্মি কর্তৃক গ্রেপ্তারের পর তিনি ব্যাপক আলোচনার মুখোমুখি হয়েছেন। তবে থুরিন তুন সম্পর্কে বিস্তারিত জীবনীগত তথ্য সহজলভ্য নয়। এই নিবন্ধে উপলব্ধ তথ্য অনুযায়ী, আমরা তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর মান্দালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর নির্মম দমন অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
- মান্দালয় প্রাসাদে অবস্থিত জিজ্ঞাসাবাদ কেন্দ্রে আটক সরকারবিরোধী কর্মীদের নির্যাতনের তদারকি করার অভিযোগ রয়েছে।
- উত্তর রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের জান্তার পক্ষে লড়াই করার জন্য প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহের দায়িত্বে ছিলেন।
- ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি অবিচল আনুগত্য এবং অধীনস্থদের প্রতি নির্মমতার জন্য পরিচিত ছিলেন।
- পালানোর চেষ্টাকারী জান্তা সৈন্যদের গুলি করে মারার নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
- আহত সৈন্যদের অবস্থা সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সত্যিকারের পরিস্থিতি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
- রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনীর ১৫ নং অপারেশন কমান্ডের অধিনায়ক ছিলেন।
- মংডুর শেষ জান্তা ঘাঁটি দখলের সময় আরাকান আর্মির কাছে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
স্থান:
- মান্দালয়, মিয়ানমার
- রাখাইন রাজ্য, মিয়ানমার
- মংডু, মিয়ানমার
ব্যক্তি:
- অং সান সু চি (মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী)
- জিন ইয়াও (মিয়ানমারের সাবেক সেনা ক্যাপ্টেন)
সংগঠন:
- আরাকান আর্মি
- মিয়ানমার সেনাবাহিনী
ট্যাগ:
- মিয়ানমার
- রাখাইন
- আরাকান আর্মি
- জান্তা
- সামরিক অভ্যুত্থান
- মানবাধিকার লঙ্ঘন
- রোহিঙ্গা
- মংডু
অতিরিক্ত তথ্য:
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরিন তুন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে এই নিবন্ধটি আপডেট করা হবে।