বিতর্কিত নির্বাচন

আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০১ এএম

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ব্যাপক বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছে। এই নির্বাচনগুলোকে 'বিতর্কিত' বলা হয় কারণ এগুলোতে অনিয়ম, ভোটার দমন, এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

২০১৪ সালের নির্বাচন: এই একতরফা নির্বাচনে বিএনপিসহ বেশিরভাগ প্রধান বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেনি। ভোটার উপস্থিতিও ছিল অত্যন্ত কম। এই নির্বাচনকে অনেকে 'ব্যাতিক্রমী' হিসেবে অভিহিত করেছে।

২০১৮ সালের নির্বাচন: এই নির্বাচনে বিভিন্ন ধরণের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল, যার মধ্যে রাতের ভোটদান, ভোট কেন্দ্র দখল এবং ভোট জালিয়াতি অন্যতম। এই নির্বাচনের ফলাফল ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দেয়।

২০২৩ সালের জানুয়ারি নির্বাচন: এই নির্বাচনকেও পাতানো এবং অবাধ-নিরপেক্ষ নয় বলে ব্যাপক সমালোচনা করা হয়েছে। বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছিল সীমিত, এবং ভোটের ফলাফলের প্রতি আস্থা ছিল না।

এই তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনের পর, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনটির কাজ হলো ভবিষ্যতে সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। কমিশন নির্বাচন কমিশনারদের দায়বদ্ধতার বিষয়টিও বিবেচনা করছে। এর জন্য বিদ্যমান আইনগুলোতে পরিবর্তন আনা, নির্বাচনী অপরাধের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা শক্তিশালী করা এবং নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করার প্রস্তাব রয়েছে। তবে, কমিশনের প্রতিবেদন এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৩ সালের নির্বাচন ব্যাপক বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছে।
  • এই নির্বাচনগুলোতে অনিয়ম, ভোটার দমন, এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
  • এই নির্বাচনগুলোকে 'বিতর্কিত' বলা হয় কারণ এগুলোতে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য পরিবেশ ছিল না।
  • নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বিতর্কিত নির্বাচন

১ অক্টোবর ২০২৩, ৬:০০ এএম

অক্টোবরের বিতর্কিত নির্বাচনের পর থেকে দেশটিতে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে।

অক্টোবর, ২০২৪

মোজাম্বিকের বিতর্কিত নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়েছে।