বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ: একটি গভীর পর্যালোচনা
২০০১ সালে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বিদ্যানগরে প্রতিষ্ঠিত বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (বিজিসিটিইউবি) একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৪ কিলোমিটার দূরে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ধারে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ১০০ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। বিজিসি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ, যিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
বিজিসিটিইউবি বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ইউজিসি কর্তৃক অনুমোদিত। ২০১০ সালের ১৩ ডিসেম্বর, দেশের অন্যান্য সাতটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এটি 'এ' ক্যাটাগরির স্বীকৃতি লাভ করে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মুক্তমঞ্চ থাকার কারণে এটি দেশের একমাত্র এমন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিজিসিটিইউবি'র প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি।
বিজিসিটিইউবি বর্তমানে বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষাদান করে থাকে যেমন ব্যবসায় প্রশাসন, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং ইঞ্জিনিয়ারিং, আইন, ইংরেজি, ফার্মেসি এবং পত্রিকা ও মাধ্যম অধ্যয়ন। এখানে বিভিন্ন কোর্স পরিচালিত হয়, যেমন বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি, বিএসসি ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ১০,৬০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত (তথ্য নবীকরণ প্রয়োজন)।
বিজিসিটিইউবি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, যেমন ওয়াইফাই সুবিধাসম্পন্ন ক্যাম্পাস, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, লাইব্রেরি, খেলার মাঠ, ক্যান্টিন এবং পরিবহন সেবা। বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব চিকিৎসা কেন্দ্র ও হাসপাতাল ও আছে।
বিজিসিটিইউবি নিয়মিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কর্মশালা আয়োজন করে থাকে, যা শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ইনস্টিটিউশন কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) গঠন করা হয়েছে। বিজিসিটিইউবি অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমেও শিক্ষাদান করে থাকে।
তবে, এই লেখায় প্রদত্ত তথ্য সীমিত। আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য সংযোজন করব এবং আপনাকে নবীকৃত লেখা প্রদান করব।