বিএসএমআর মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অস্থায়ী ক্যাম্পাস

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:১৭ এএম

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমআরএমইউ) বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র সমুদ্রবিজ্ঞান ও মেরিটাইম শিক্ষার উপর নির্ভরশীল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের আগ পর্যন্ত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকার মিরপুর পল্লবীতে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে পরিচালিত হত। এই অস্থায়ী ক্যাম্পাসটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল।

অস্থায়ী ক্যাম্পাসে বিভিন্ন অনুষদের অধীনে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হতো। এখানে ওশানোগ্রাফি, নেভাল আর্কিটেকচার, মেরিটাইম ল, পোর্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং মেরিটাইম ফিশারিজ সহ বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্সের ক্লাস অনুষ্ঠিত হত। বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, এবং শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও অস্থায়ী ক্যাম্পাসেই অবস্থিত ছিল।

২০১৯ সালে চট্টগ্রামে স্থায়ী ক্যাম্পাসের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। স্থায়ী ক্যাম্পাস সম্পূর্ণ হওয়ার পর, বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম সেখানে স্থানান্তরিত হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত বিএসএমআরএমইউর অস্থায়ী ক্যাম্পাসটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মেরিটাইম শিক্ষার ক্ষেত্রে।

অতিরিক্ত তথ্য:

আমরা অতিরিক্ত তথ্য যোগ করব যখনই বিএসএমআরএমইউর অস্থায়ী ক্যাম্পাস সম্পর্কে আরো তথ্য উপলব্ধ হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০১৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
  • মিরপুর পল্লবীতে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু।
  • বিভিন্ন মেরিটাইম বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স পরিচালনা।
  • ২০১৯ সালে চট্টগ্রামে স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ শুরু।
  • স্থায়ী ক্যাম্পাস সম্পন্ন হলে অস্থায়ী ক্যাম্পাসের কার্যক্রম বন্ধ হবে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বিএসএমআর মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অস্থায়ী ক্যাম্পাস

বিএসএমআর মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ১০ম বার্ষিক সিনেট সভা অনুষ্ঠিত হয়।