পাঞ্জাগানা স্টেশন

আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ১:১৬ এএম

পাঞ্জাগানা স্টেশন: একটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের প্রেক্ষাপট

২০২৫ সালের ১লা জানুয়ারী, কক্সবাজারের রামু উপজেলার চৌমুহনী ও পাঞ্জাগানা স্টেশনের আশেপাশে অবৈধভাবে নির্মিত প্রায় ৮০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। রামু উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক পরিচালিত এই অভিযানে কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, রামু ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ এবং আনসার সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন।

স্থানীয় এক প্রভাবশালী মহল ফুটপাত দখল করে দোকানঘর ভাড়া দিয়ে আসছিল, যার ফলে চৌমুহনী স্টেশনে যানজট ও নানাবিধ দুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছিল। অবৈধ স্থাপনাগুলি সৌন্দর্যহানি ঘটাচ্ছিল এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়িয়ে তুলছিল। এই অবস্থার উন্নয়ন এবং জনগণের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুল ইসলাম জানান, রামুকে সুন্দর নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে। স্থানীয়রা উপজেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে।

পাঞ্জাগানা স্টেশন এর নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যার তথ্য, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, ঐতিহাসিক ঘটনা ইত্যাদি বিষয়ে বর্তমানে আমাদের পর্যাপ্ত তথ্য নেই। আমরা এই তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে আপডেট প্রদান করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • কক্সবাজারের রামু উপজেলার পাঞ্জাগানা স্টেশনের আশেপাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
  • প্রায় ৮০টি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে
  • রামু উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক অভিযান পরিচালনা
  • স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের অবসান
  • উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পাঞ্জাগানা স্টেশন

১ জানুয়ারী ২০২৫

রামু উপজেলার চৌমুহনী ও পাঞ্জাগানা স্টেশনের দু’পাশে অবৈধ স্থাপনাগুলি অবস্থিত ছিল।