থানা ঘেরাও: বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে জনসাধারণের প্রতিবাদ
বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঘটনার প্রতিবাদে থানা ঘেরাওয়ের ঘটনা ঘটেছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে, এই ধরণের প্রতিবাদ কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
কিছু উল্লেখযোগ্য থানা ঘেরাওয়ের ঘটনা:
- কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম: জামায়াতে ইসলামী চৌদ্দগ্রাম উপজেলার নেতাকর্মীরা খুনি ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে থানা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন।
- রাজশাহী: টঙ্গী ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষের প্রতিবাদে জুবায়েরপন্থিরা বোয়ালিয়া মডেল থানা ঘেরাও করেছিলেন।
- ঢাকার সাভার: এক বিএনপি নেতার ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে সাভারের তেঁতুলঝোরা ইউনিয়নের চান্দুলিয়ায় বিক্ষোভ ও থানা ঘেরাও হয়।
- রাজশাহী: ছাত্রীনিবাসে নির্যাতনের ঘটনায় ছাত্রীরা বোয়ালিয়া থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায়।
- যশোর: টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে হামলাকারীদের শাস্তি এবং যশোর মার্কাজ মসজিদে সাদপন্থিদের নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবিতে কোতোয়ালি মডেল থানা ঘেরাও করা হয়।
- কিশোরগঞ্জের ভৈরব: কোটা আন্দোলনকারীরা ভৈরব থানা ঘেরাও করেছিলেন।
- খানাকুল (হুগলি, পশ্চিমবঙ্গ): পঞ্চায়েত ভোটের জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে বোর্ড গঠন করতে যাওয়ার পথে আক্রান্ত বিজেপি বিধায়কের প্রতিবাদে খানাকুল থানা ঘেরাও করা হয়।
- রাজশাহী: বিতর্কিত 'হোটেল এক্স'-এ সাংবাদিক হামলার শিকার হওয়ায় রাজপাড়া থানা ঘেরাও করেন সাংবাদিকরা।
উল্লেখ্য: এই তথ্যসমূহ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে এবং সম্পূর্ণ তথ্য প্রাপ্ত হলে আরও বিস্তারিত উপলব্ধ হবে।