ত্রিনকোমালি বন্দর

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:১৬ পিএম

ত্রিনকোমালি বন্দর: ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও বর্তমান অবস্থা

শ্রীলঙ্কার পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ত্রিনকোমালি বন্দর (Trincomalee Harbour) বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম প্রাকৃতিক পোতাশ্রয়। এর গভীর সমুদ্র, কৌশলগত অবস্থান এবং প্রাকৃতিক সুরক্ষার জন্য এটি দীর্ঘদিন ধরেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও নৌ-সামরিক কার্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দু। ত্রিঙ্কোমালি শহর, বন্দরের পাশেই গড়ে উঠেছে এবং ২ সহস্রাব্দেরও বেশি সময় ধরে তামিল ভাষাভাষী সম্প্রদায়ের সংস্কৃতির প্রধান কেন্দ্র।

ঐতিহাসিক গুরুত্ব:

ত্রিনকোমালির নথিভুক্ত ইতিহাস আড়াই হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো। প্রাচীনকালে কোনেশ্বরম মন্দিরের সাথে যুক্ত বেসামরিক বসতি এশিয়ার প্রাচীনতম শহরগুলোর মধ্যে একটি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, চীন, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার সাথে দ্বীপের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে এটি একটি প্রধান সমুদ্রবন্দর হিসেবে কাজ করেছে।

বিভিন্ন রাজবংশের শাসন:

ত্রিনকোমালি অনুরাধাপুর রাজ্য, পল্লব রাজবংশ, চোল রাজবংশ, পাণ্ড্য রাজবংশ এবং জাফনা রাজ্যের অধীনে শাসিত হয়েছে। পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি এবং ব্রিটিশরা বিভিন্ন সময়ে এর উপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই বন্দর নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেক সমুদ্র যুদ্ধ হয়েছে।

কৌশলগত গুরুত্ব:

ত্রিনকোমালির ভৌগোলিক অবস্থান এর কৌশলগত গুরুত্বকে বেশ বৃদ্ধি করেছে। ব্রিটিশরা এটিকে

মূল তথ্যাবলী:

  • ত্রিনকোমালি বন্দর শ্রীলঙ্কার পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত
  • এটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম প্রাকৃতিক পোতাশ্রয়
  • এর গভীর সমুদ্র ও কৌশলগত অবস্থান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও নৌ-সামরিক কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
  • ত্রিনকোমালির ইতিহাস ২৫০০ বছরেরও বেশি পুরোনো
  • এটি বিভিন্ন রাজবংশের শাসনের অধীনে ছিল এবং ইউরোপীয় শক্তিদের মধ্যে কর্তৃত্বের জন্য লড়াই হয়েছে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।