জাবেদ হোসেন

আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২২ পিএম

জাবেদ হোসেন নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। এই নিবন্ধে দুইজন জাবেদ হোসেনের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে যাতে বিভ্রান্তি এড়ানো যায়।

প্রথম জাবেদ হোসেন:

একজন জাবেদ হোসেন (২৭) কে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) গ্রেপ্তার করেছে জঙ্গি আস্তানা পরিচালনার অভিযোগে। ২০২৩ সালের জুলাই মাসে গাজীপুরের টঙ্গীতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এটিইউর অভিযোগ, জাবেদ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় একটি জঙ্গি আস্তানা পরিচালনা করছিলেন এবং বোমা তৈরির সাথে জড়িত ছিলেন। তাকে গ্রেপ্তারের সময় বোমা তৈরির উপকরণ, ছুরি, চাপাতি, ডায়েরি, মোবাইল ফোন এবং সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়। তিনি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ মুসিবপুরের আতর মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে। নেত্রকোণার 'আনসার আল ইসলাম' এর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

দ্বিতীয় জাবেদ হোসেন:

আরেকজন জাবেদ হোসেন, লক্ষ্মীপুরের দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে র‌্যাব-১১ তাকে গ্রেপ্তার করে। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নাশকতা ঘটানো ও ছাত্রজনতা হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি এবং চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন রাসেল হত্যা মামলারও এজাহারভুক্ত আসামি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক:

এছাড়াও, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাবেদ হোসেন মুহম্মদ শহিদুল্লাহ হলের নতুন প্রভোস্ট হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। তিনি ২০১৭ সালের ১৭ জুন এই হলের নামকরণের ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • জঙ্গিবাদে জড়িত জাবেদ হোসেনের গ্রেপ্তার
  • লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাবেদ হোসেনের গ্রেপ্তার
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জাবেদ হোসেনের প্রভোস্ট পদে নিয়োগ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জাবেদ হোসেন

কাশেম আলী নামে একজন দালালের কাছে ৪ লাখ ১৫ হাজার টাকা দিয়ে কম্বোডিয়ায় যান। ভ্রমণ ভিসার নামে প্রতারিত হয়েছেন।