চন্দ্রঘোনা থানা

চন্দ্রঘোনা থানা: পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক স্মৃতি

বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার অন্তর্গত চন্দ্রঘোনা থানা পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাসের সাথে গভীরভাবে জড়িত। ১৮৬০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার সদর দপ্তর হিসেবে এই থানার প্রতিষ্ঠা ঘটে। তখনকার কাপ্তাই, রাজস্থলী এবং বিলাইছড়ি এলাকার সম্পূর্ণ প্রশাসনিক দায়িত্ব এই থানার উপরই নির্ভরশীল ছিল। একসময় ব্যাপক প্রভাব বিস্তারকারী এই থানা বর্তমানে কাপ্তাই উপজেলার দুটি ইউনিয়ন এবং রাজস্থলী উপজেলার একটি ইউনিয়নকে নিয়ন্ত্রণ করে। চন্দ্রঘোনার অবস্থান, প্রকৃতির সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক গুরুত্ব, এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার সাথে জড়িত নানা দিক এই থানাকে বিশেষ করে তুলে ধরে। এই থানার ইতিহাস, ভৌগোলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, জনসংখ্যার পরিসংখ্যান, এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে চন্দ্রঘোনা থানার সম্পূর্ণ চিত্র উঠে আসবে। এই থানার উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক ঘটনা, জনপ্রিয় স্থান, এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার উপর একটি বিস্তারিত লেখা প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • চন্দ্রঘোনা থানা ১৮৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার প্রাচীন সদর দপ্তর ছিল
  • বর্তমানে কাপ্তাই ও রাজস্থলী উপজেলার ইউনিয়নগুলোর প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে
  • ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ