গাজার পুলিশ

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৭:২১ এএম

গাজার পুলিশ বাহিনী সম্পর্কে সাম্প্রতিক ঘটনা

২০২৫ সালের ২ জানুয়ারী, বৃহস্পতিবার, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজার দক্ষিণাঞ্চলে খান ইউনিস শহরের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকার একটি মানবিক নিরাপত্তা অঞ্চলে অবস্থিত অস্থায়ী শরণার্থী শিবিরে বিমান হামলা চালায়। এই হামলায় কমপক্ষে ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হন, যাদের মধ্যে গাজার পুলিশ বিভাগের মহাপরিচালক মাহমুদ সালাহ এবং তার সহযোগী হুসাম শাহওয়ানও ছিলেন।

গাজার সিভিল এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, হামলায় পুলিশ প্রধান ও তার ডেপুটিসহ ১১ জন নিহত হয়েছে। আরো ১৫ জন আহত হয়েছে বলে তিনি জানান। নিহতদের মধ্যে তিন শিশু ও দুই নারীও ছিলেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী দাবি করে, আল-মাওয়াসি এলাকাটি গাজা যুদ্ধের শুরুতে নিরাপদ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল এবং অসহায় ফিলিস্তিনিদের সেখানে আশ্রয় নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তারা আরও দাবি করে যে শাহওয়ান হামাসের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান ছিলেন।

গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার পুলিশ বিভাগের মহাপরিচালককে হত্যার মাধ্যমে ইসরায়েল গাজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং বেসামরিক নাগরিকদের দুর্ভোগ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছে।

এই ঘটনায় গাজার পুলিশ বাহিনীর ভূমিকা এবং ইসরায়েলের হামলার উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। অধিক তথ্য পাওয়ার পর আমরা এই প্রতিবেদনটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত।
  • হামলায় গাজার পুলিশ প্রধান মাহমুদ সালাহ ও তার সহযোগী হুসাম শাহওয়ান নিহত।
  • নিহতদের মধ্যে তিন শিশু ও দুই নারী ছিলেন।
  • ইসরায়েল দাবি করে আল-মাওয়াসি এলাকাটি মানবিক অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।
  • গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - গাজার পুলিশ

২ ডিসেম্বর ২০২৩, ৬:০০ এএম

গাজার পুলিশের প্রধান ও উপপ্রধান ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন।