খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ: গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ঘটনাবলী
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ অপরাধের তদন্ত ও অপরাধীদের গ্রেফতারে অংশগ্রহণ করেছে। উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা হল:
- শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার: ১ জানুয়ারী ২০২৪, ভোর রাতে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ খুলনায় তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর আজিমসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র ও মাদকসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
- ছাত্রলীগ নেতার গ্রেফতার: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রণবীর বাড়ই সজলকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ সাতটি মামলা রয়েছে।
- সাবেক প্যানেল মেয়রের গ্রেফতার: ৩০ নভেম্বর ২০২৩, খুলনা সিটি করপোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র-১ এস এম রফিউদ্দিন আহমেদ রফিককে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করে। তিনি খালিশপুর থানায় দায়ের হওয়া নাশকতা মামলায় অভিযুক্ত।
প্রধান ব্যক্তিবর্গ:
- মো: তৈমুর আলম (খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা)
- মো. তাজুল ইসলাম (খুলনা মহানগর গোয়েন্দা শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার)
- নূর আজিম (গ্রেফতারকৃত শীর্ষ সন্ত্রাসী)
- ফয়সাল আহমেদ দীপ (গ্রেফতারকৃত)
- রিয়াজুল ইসলাম রাজু (গ্রেফতারকৃত)
- মো: কামরুজ্জামান নাঈম (গ্রেফতারকৃত)
- মো: রানা তালুকদার (গ্রেফতারকৃত)
- রণবীর বাড়ই সজল (গ্রেফতারকৃত ছাত্রলীগ নেতা)
- এস এম রফিউদ্দিন আহমেদ রফিক (গ্রেফতারকৃত সাবেক প্যানেল মেয়র)
প্রধান স্থান:
- ঢাকা (অভিযানের স্থান)
- খুলনা (গ্রেফতারের স্থান)
- গুলশান, বাড্ডা, খিলক্ষেত, বসুন্ধরা (ঢাকার অভিযানের এলাকা)
- টুটপাড়া মহিরবাড়ি খালপাড় (নূর আজিমের গ্রাম)
- দেয়ানা দত্তপাড়া (ফয়সাল আহমেদ দীপের গ্রাম)
- খালিশপুর (মো: কামরুজ্জামান নাঈমের গ্রাম)
- পূর্ব বানিয়াখামা (রিয়াজুল ইসলাম রাজুর গ্রাম)
- খামেরডাঙ্গা বাজার (রণবীর বাড়ই সজলের গ্রেফতারের স্থান)
- পূর্ব বানিয়াখামার মেইন রোড (এস এম রফিউদ্দিন আহমেদ রফিকের গ্রেফতারের স্থান)
উল্লেখ্য: এই তথ্যগুলি প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে। আরও তথ্য পাওয়ার সাথে সাথে এই প্রতিবেদন আপডেট করা হবে।