ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর অধীনে কুদস ফোর্স একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও রহস্যময় সামরিক সংগঠন। এটি ইরানের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে ইরানের স্বার্থ রক্ষা ও প্রভাব বিস্তারের জন্য কাজ করে। কুদস ফোর্সের কার্যকলাপের বিস্তারিত তথ্য গোপনীয় থাকলেও, বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে তারা বিভিন্ন ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীকে অর্থ, প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম সরবরাহ করে থাকে।
কুদস ফোর্সের ইতিহাস:
২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানির মৃত্যুর পর, ইসমাইল কানি এই সংগঠনের নেতৃত্বে আসেন। তাঁর নেতৃত্বের সময়কালে কুদস ফোর্সের কার্যকলাপ নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলার পর ইসমাইল কানির খোঁজ না পাওয়ার ঘটনায় উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে ইরান কর্তৃপক্ষ জানায় যে তিনি অক্ষত এবং সুস্থ আছেন।
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি:
- কাসেম সোলেইমানি (প্রাক্তন কমান্ডার)
- ইসমাইল কানি (বর্তমান কমান্ডার)
- আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি (ইরানের সর্বোচ্চ নেতা)
গুরুত্বপূর্ণ স্থান:
- লেবানন
- ইরাক
- বৈরুত
- দাহিয়েহ
- তেহরান
- বাগদাদ
কুদস ফোর্সের কার্যকলাপ:
কুদস ফোর্স ইরানের বৈদেশিক নীতি বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা করে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে। তবে, এ সংক্রান্ত তথ্যের সত্যতা যাচাই করা কঠিন।
অন্যান্য তথ্য:
উপরোক্ত তথ্য ছাড়াও কুদস ফোর্স সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য অজানা। আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য পাওয়ার সাথে সাথে এই লেখাটি আপডেট করব।