এবি ইঞ্জিনিয়ারিং নামক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম এবং পরিচিতি নিয়ে দুটি ভিন্ন ঘটনা আমাদের নজরে এসেছে। প্রথম ঘটনাটি ২০১০ সালে সংঘটিত হয়, যেখানে এবি ইঞ্জিনিয়ারিং হাইড্রোকার্বন গ্যাস আমদানি করে রাজস্ব ফাঁকির চেষ্টা করে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃক গ্যাসটি আটক করা হয় এবং তদন্ত শুরু হয়। দ্বিতীয় ঘটনায় দেখা যায় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দক্ষিণ বনশ্রীতে অবস্থিত একটি এবি ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপের মালিক আরিফ হোসেন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। এই দুই ঘটনার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়নি। এবি ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্পষ্ট পরিচয় ও কার্যকলাপ জানা না গেলেও, এই প্রতিবেদন দুটি ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেছে। প্রথম ঘটনায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য, যারা গ্যাস ডিটেক্টিং মেশিনের সাহায্যে জালিয়াতি ধরতে সক্ষম হয়েছিল। দ্বিতীয় ঘটনায়, আরিফ হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় লেগুনা চালক পলাতক রয়েছে। এবি ইঞ্জিনিয়ারিং নামের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন রয়েছে।
এবি পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড নামক একটি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে যেটি বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেয়। এই প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত হয় এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে আবেদনের সময়সীমা শেষ হয়। এবি পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এর কার্যক্রম এবং এবি ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সম্পর্ক জানা যায়নি।