এনাম হোসেন

আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:৩৭ পিএম

এনাম হোসেন: একজন প্রাণীকল্যাণকর্মী

ফেনী শহরে ঘটে যাওয়া এক নৃশংস ঘটনার পর এনাম হোসেন নামটি বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ সালে ফেনী শহরের শান্তি কোম্পানি রোডে দুইটি মা কুকুর এবং ৯টি কুকুরের ছানাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় বাদী হিসেবে মামলা করেন এনাম হোসেন, যিনি এনিমেল এইড ফেনীর পরিচালক।

এনাম হোসেনের করা মামলার ফলে ফেনী সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা তদন্ত করে প্রাথমিকভাবে জসিম উদ্দিন নামে এক ব্যক্তিকে গুরুত্বপূর্ণ সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করেন। পরবর্তীতে ৯ জুলাই আদালত জসিম উদ্দিনকে সমন জারি করেন। ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ সালে আদালত জসিম উদ্দিনকে অভিনব সাজা দিয়ে ১৫ টি কুকুরকে তিন মাস ধরে লালন-পালনের শর্তে মুক্তি দিয়েছেন।

এই ঘটনায় এনাম হোসেনের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি প্রাণীদের উপর অত্যাচার বন্ধে এবং প্রাণীকল্যাণ আইন প্রয়োগে আইনি পন্থা অবলম্বন করেছেন। তাঁর মামলা প্রাণী অধিকার আন্দোলনে একটি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

তবে, এনাম হোসেনের ব্যক্তিগত জীবন, পেশা, বয়স এবং অন্যান্য তথ্য এই সংবাদ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।

মূল তথ্যাবলী:

  • ফেনীতে কুকুর হত্যার ঘটনায় মামলা করেন এনাম হোসেন।
  • এনিমেল এইড ফেনীর পরিচালক এনাম হোসেন।
  • আদালত অভিনব সাজা দিয়ে ১৫ টি কুকুর লালন-পালনের শর্তে অপরাধীকে মুক্তি দিয়েছে।
  • এনাম হোসেনের মামলা প্রাণী অধিকার আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - এনাম হোসেন

১ এপ্রিল ২০২৪, ৬:০০ এএম

এনাম হোসেন কুকুর হত্যার মামলা করেছিলেন।

৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ৬:০০ এএম

এনাম হোসেন প্রাণী হত্যার ঘটনার বাদী ছিলেন।