আর্মি প্রিন্টিং প্রেস

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:৫৪ এএম

আর্মি প্রিন্টিং প্রেস: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক সংকটের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

২০২৫ শিক্ষাবর্ষের শুরুতে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) একটি অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করে। মাধ্যমিক স্তরের এক কোটি পাঠ্যবই দ্রুত ছাপানোর জন্য 'ডিপিএম' পদ্ধতিতে (টেন্ডার ছাড়া সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি) আর্মি প্রিন্টিং প্রেসকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এটি ছিল পাঠ্যবই সংকট মোকাবেলায় একটি অভূতপূর্ব পদক্ষেপ।

প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্য অনুসারে, আর্মি প্রিন্টিং প্রেসের এই অংশগ্রহণের ফলে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ৭৫ শতাংশ এবং ডিসেম্বরের মধ্যে ৯০% বেশি পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেড়েছে। এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসানের বক্তব্য অনুযায়ী, আর্মি প্রিন্টিং প্রেস এই বৃহৎ দায়িত্ব সম্পন্ন করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে।

তবে আর্মি প্রিন্টিং প্রেস সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য, যেমন এর ইতিহাস, সংগঠন কাঠামো, মুদ্রণ ক্ষমতা ইত্যাদি এই প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই। আমরা আপনাদেরকে এই বিষয়ে আরও তথ্য জানাতে পারবো যখনই আমাদের কাছে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে আর্মি প্রিন্টিং প্রেস মাধ্যমিকের এক কোটি বই ছাপায় অংশগ্রহণ করে।
  • ডিপিএম পদ্ধতিতে বই ছাপানোর কাজ দেওয়া হয়েছিল।
  • জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ৭৫% এবং ডিসেম্বরের মধ্যে ৯০% বই শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর সম্ভাবনা।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।