আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলাম

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:৫২ পিএম
নামান্তরে:
আবু জাইদ মো রফিকুল ইসলাম
আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলাম

আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলাম: হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা

আদালত অবমাননার অভিযোগে নওগাঁর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলাম হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি, ২০২৫) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে তিনি এ ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি আদালত ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছিলেন এবং নওগাঁর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (নাম উল্লেখিত বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে রবিউল ইসলাম ও তরিকুল ইসলাম উভয় নামই উল্লেখ করা হয়েছে, যা কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে) কে অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন। গত ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ হাইকোর্ট এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে তলব করেছিল এবং ব্যখ্যা চেয়েছিল।

প্রসঙ্গত, নওগাঁর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (রবিউল ইসলাম / তরিকুল ইসলাম) সহ সাত জন ম্যাজিস্ট্রেট রেজিস্ট্রার জেনারেল বরাবর একটি আবেদন পাঠান, যেখানে পিপি রফিকুল ইসলামের বিচার বিভাগ নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্যের বিষয়টি উত্থাপন করা হয়। এই আবেদন প্রধান বিচারপতির নজরে আনার পর, বিষয়টি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে পাঠানো হয় এবং পিপি রফিকুল ইসলামকে তলব করা হয়। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান হাইকোর্টের এ আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলামের বয়স, জাতিগত পরিচয়, ধর্মীয় পরিচয় ইত্যাদি তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নয়। এই তথ্য সম্পর্কে আমরা আপনাকে পরবর্তীতে অবহিত করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • নওগাঁর পাবলিক প্রসিকিউটর আবু জাইদ মো. রফিকুল ইসলাম হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
  • আদালত অবমাননার অভিযোগে তাকে তলব করা হয়েছিল।
  • আদালত ঘেরাওয়ের হুমকি ও বিচারকের বিরুদ্ধে অবমাননাকর বক্তব্যের অভিযোগ ছিল।
  • সাতজন ম্যাজিস্ট্রেট এই বিষয়ে আবেদন করেছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।