আফরোজ মিয়া

আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪২ পিএম

আফরোজ মিয়া নামটি দুই ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারে বলে মনে হচ্ছে। প্রথম আফরোজ মিয়া ছিলেন সিলেট সদর উপজেলার বিএনপি নেতা, ৪নং খাদিম পাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং একজন বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব। ২০২১ সালের ২১ আগস্ট তিনি মারা যান। তিনি সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের অনুসারী ছিলেন বলে জানা যায়। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে তিনি রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। তার মৃত্যুতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির গভীর শোক প্রকাশ করেছিলেন।

দ্বিতীয় আফরোজ মিয়া একজন চ্যারিটি কর্মী যিনি ইংল্যান্ডে বসবাস করেন। ২০২৩ সালে তিনি রমজান মাসে রোজা রেখে ওল্ডহ্যাম থেকে লন্ডন পর্যন্ত ৩১৩ কিলোমিটার দৌড়ে গিয়েছিলেন গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্টের জন্য তহবিল সংগ্রহের লক্ষ্যে। ৪৭ বছর বয়সী এই আফরোজ মিয়া শিক্ষকতাও করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেন ও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করার উদ্দেশ্যে এই দৌড় শেষ করেছিলেন। চ্যানেল এস চেয়ারম্যান আহমেদ উস সামাদ চৌধুরী জেপি এবং গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্টের ফাউন্ডার শাহিদ উর রাহমান তাকে অভিনন্দন জানান।

আরও এক আফরোজ মিয়া (৪৬) হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার গনকিরপাড় গ্রামে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে হত্যা করা হয়েছে। ২০২৩ সালের ৫ জুলাই এ ঘটনা ঘটে।

মূল তথ্যাবলী:

  • সিলেটের বিএনপি নেতা আফরোজ মিয়ার ২০২১ সালে মৃত্যু।
  • ইংল্যান্ডের চ্যারিটি কর্মী আফরোজ মিয়ার ৩১৩ কিলোমিটার দৌড়।
  • হবিগঞ্জের আফরোজ মিয়ার হত্যা।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আফরোজ মিয়া

আফরোজ মিয়া কুলাউড়া থানার কনস্টেবল হিসেবে অভিযানে অংশগ্রহণ করছিলেন এবং হামলার শিকার হয়েছেন।

আফরোজ মিয়া চোরাকারবারিদের ধরতে অভিযান চালানোর সময় আহত হন।