রাজশাহীতে এক সাবেক দম্পতির মধ্যে চলমান মামলা-মোকদ্দমার জটিলতা নিরসনে আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ছাপাখানা ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ রিংকু এবং তার সাবেক স্ত্রী প্রিয়া খাতুনের মধ্যে ১৯টি মামলা চলমান থাকার খবর শহর জুড়ে আলোচনার সৃষ্টি করে। উভয়ের দাবি-প্রতিদাবির মধ্যে আটকে পরে রিংকু আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের শরণাপন্ন হন। সংস্থাটি উভয় পক্ষকে ডেকে আপস-মীমাংসার চেষ্টা করে। ১৭ ডিসেম্বর সংস্থার সভাপতি খন্দকার মো. লিয়াকত আলী ও সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সই করা এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিয়া কিছু শর্তে মামলা প্রত্যাহার করতে রাজি ছিলেন। তার শর্ত ছিল দেনমোহরের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা, সন্তানের খরচ এবং ছাপাখানার একটি প্রেস মেশিন। ফাউন্ডেশন পাঁচ লাখ টাকার বদলে দুই লাখ টাকা প্রদানের প্রস্তাব দিলেও প্রিয়া তা মেনে নেননি। ফলে আপস-মীমাংসা বিফলে যায়। প্রতিবেদনে প্রিয়াকে মামলাবাজ আখ্যায়িত করা হয়। তবে রিংকু কর্তৃক দায়েরকৃত মামলার বিষয়টি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। এই ঘটনায় আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের ভূমিকা সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের প্রচেষ্টা উল্লেখযোগ্য।
আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন রাজশাহীর এক দম্পতির মামলা মীমাংসার চেষ্টা করেছিল।
- প্রিয়া কিছু আর্থিক ও সম্পত্তিগত শর্তে মামলা তুলে নিতে রাজি ছিলেন।
- আপস-মীমাংসা ব্যর্থ হওয়ায় মামলা চলমান রয়েছে।
- ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে প্রিয়াকে মামলাবাজ বলা হয়েছে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন
২০১৯-২০২৪
এই ফাউন্ডেশনটি রিংকু ও প্রিয়ার মধ্যে মামলার বিষয়ে মধ্যস্থতা করেছে।