সৈয়দ একরামুল হক হারুন নামটি দুই ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, যার ফলে কিছুটা দ্ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, দুইজন ব্যক্তিই বিভিন্ন ঘটনায় জড়িত ছিলেন।
প্রথম ব্যক্তি: একরামুল হক (টেকনাফ কাউন্সিলর):
এই একরামুল হক ছিলেন টেকনাফ পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি। ২০১৮ সালের ২৬শে মে রাতে কক্সবাজারের টেকনাফে র্যাবের সাথে 'ক্রসফায়ারে' নিহত হন। তার মৃত্যু ঘিরে বিতর্কের সৃষ্টি হয়, কারণ তার পরিবারের দাবি এবং র্যাবের বক্তব্যের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য ছিল। এই ঘটনার একটি অডিও রেকর্ডিং প্রকাশিত হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনা এবং তদন্তের দাবি উঠেছিল। এই হত্যাকাণ্ডের জন্য যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
দ্বিতীয় ব্যক্তি: সৈয়দ একরামুল হক হারুন (সমাজসেবক):
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, এই একরামুল হক হারুন একজন সমাজসেবক এবং ব্যবসায়ী, যিনি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় দৌলতপুর মডার্ণ মাদরাসার অভিভাবক সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তার সম্পর্কে আর কোন তথ্য প্রদত্ত নেই।
উল্লেখ্য, এই দুই ব্যক্তির মধ্যে কোন সম্পর্ক রয়েছে কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই দুইজন ব্যক্তিকে পৃথকভাবে বিবেচনা করা উচিত।