চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘটে যাওয়া এক জঘন্য নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি চাঁদপুর নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ সালে, হাইমচর উপজেলার মেঘনা নদীর ঈশানবালা খাল এলাকায় নোঙর করা ‘এমভি আল-বাখেরা’ নামের একটি সারবাহী জাহাজে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সৈয়দ মুশফিকুর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেন এবং প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী জাহাজে ডাকাতির প্রতিরোধে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করেন। তদন্তে জানা যায়, জাহাজে থাকা ৮ জনের মধ্যে ৭ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। একজন আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের তত্ত্বাবধানে নৌ পুলিশ ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রাখে এবং দ্রুত অপরাধীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করে। তিনি মৃতদের পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য এবং ঘটনার সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন। এই ঘটনায় চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিনও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং নৌ পুলিশ ও কোস্ট গার্ডের সঙ্গে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের বিষয়ে আলোচনা করেন।
সৈয়দ মুশফিকুর রহমান
মূল তথ্যাবলী:
- চাঁদপুর নৌ পুলিশের এসপি সৈয়দ মুশফিকুর রহমান মেঘনা নদীর হত্যাকাণ্ডের তদন্তে নেতৃত্ব দেন।
- জাহাজে ডাকাতির প্রতিরোধে ৭ জনের হত্যা এবং একজন আহতের ঘটনা তদন্তের মূল বিষয়বস্তু।
- সৈয়দ মুশফিকুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং তদন্ত শুরু করেন।
- চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক ঘটনার গুরুত্ব উপলব্ধি করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের প্রতিশ্রুতি দেন।
গণমাধ্যমে - সৈয়দ মুশফিকুর রহমান
নৌ পুলিশের চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার, জাহাজে হত্যাকাণ্ডের তদন্তের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।
চাঁদপুরে নৌ-পুলিশের দায়িত্বে ছিলেন।
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মালবাহী জাহাজে হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করেন।
চাঁদপুর নৌ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
সৈয়দ মুশফিকুর রহমান চাঁদপুর নৌপুলিশ সুপার হিসেবে সাতজন খুনের মামলার তদন্তের তথ্য দিয়েছেন।
সৈয়দ মুশফিকুর রহমান চাঁদপুরের নৌ পুলিশ সুপার হিসেবে মামলার বিবরণ দেন।
সৈয়দ মুশফিকুর রহমান চাঁদপুরের নৌ পুলিশ সুপার হিসেবে মামলার বিষয়ে তথ্য দেন।