সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগ: সংঘর্ষ, বিভেদ এবং রাজনৈতিক উত্তেজনা
ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নামে বেশ কিছু সংঘর্ষ ও ঘটনার উল্লেখ পাওয়া গেলেও, উপজেলা আওয়ামী লীগের সুসংগঠিত একটি চিত্র প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। উপলব্ধ তথ্য থেকে জানা যায় যে উপজেলা আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে এবং অন্যান্য দলের সাথে বিভিন্ন সময়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই সংঘর্ষের কারণ রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার, গ্রাম্য দলাদলি এবং ব্যক্তিগত বিরোধ সহ বিভিন্ন কিছু।
উল্লেখযোগ্য ঘটনা:
- ৩ জানুয়ারি ২০২৫: উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. সাহিদুজ্জামান সাহিদের সমর্থকদের দ্বারা বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হন। সাহিদ এই ঘটনার সাথে তার কোনো সম্পর্ক অস্বীকার করেন।
- ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪: ৮৫ বছর বয়সী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. হাবিবুর রহমান হামিদের উপর হামলার পর থেকেই স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে।
- অন্যান্য সংঘর্ষ: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের ভিন্ন ধারার নেতৃত্বের মধ্যে ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাথে সংঘর্ষের ঘটনা ও ঘটেছে।
জড়িত ব্যক্তিবর্গ:
- মো. সাহিদুজ্জামান সাহিদ (আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি)
- মো. হারুন মাতুব্বর (উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি)
- মো. হাবিবুর রহমান হামিদ (সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান)
- শাহদাব আকবর (বর্তমান সংসদ সদস্য)
- জামাল হোসেন মিয়া (স্বতন্ত্র প্রার্থী)
জড়িত স্থান:
- মাঝারদিয়া ইউনিয়ন, মাঝারদিয়া গ্রাম, সালথা উপজেলা
- যদুনন্দী ইউনিয়ন, যদুনন্দী বাজার, সালথা উপজেলা
- ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
- নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
অতিরিক্ত তথ্য:
আরও বিস্তারিত তথ্য প্রাপ্তির অপেক্ষায় থাকলে আমরা আপনাদের নিকট অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করব।