সংক্রামকব্যধি হাসপাতাল

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:২৮ এএম

বাংলাদেশে সংক্রামক রোগের চিকিৎসার জন্য বেশ কিছু হাসপাতাল রয়েছে। এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত কিছু হাসপাতালের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নে দেওয়া হলো:

ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (DMCH): ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও প্রাচীনতম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এখানে সংক্রামক রোগের চিকিৎসার জন্য আলাদা বিভাগ থাকলেও, এটি সকল ধরণের রোগের চিকিৎসা করে।

মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল: বাংলাদেশের একমাত্র বিশেষায়িত সংক্রামক রোগ হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত। ১০০ শয্যার এই হাসপাতালটি মহাখালীতে অবস্থিত। হাসপাতালটিতে আইসিইউ, কেন্দ্রীয় অক্সিজেন এবং ভেনটিলেশনের ব্যবস্থা নেই, যার কারণে গুরুতর সংক্রামক রোগীদের ভর্তির ক্ষেত্রে কিছুটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

কুমুদিনী হাসপাতাল: ১৯৩৮ সালে মির্জাপুরে প্রতিষ্ঠিত, এটি একটি বৃহৎ বেসরকারি হাসপাতাল। এখানে সাধারণ রোগের পাশাপাশি কিছু সংক্রামক রোগের চিকিৎসাও করা হয়।

অন্যান্য হাসপাতাল: দেশের অন্যান্য বেসরকারি ও সরকারি হাসপাতালেও সংক্রামক রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, তবে সেগুলো বিশেষায়িত হাসপাতাল নয়।

উল্লেখ্য: প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্যগুলি বিভিন্ন সময়ের উপর ভিত্তি করে, আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলির সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

মূল তথ্যাবলী:

  • ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (DMCH): বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও প্রাচীনতম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
  • মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল: বাংলাদেশের একমাত্র বিশেষায়িত সংক্রামক রোগ হাসপাতাল।
  • কুমুদিনী হাসপাতাল: একটি বৃহৎ বেসরকারি হাসপাতাল যেখানে কিছু সংক্রামক রোগের চিকিৎসা করা হয়।
  • অন্যান্য হাসপাতাল: অনেক সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সংক্রামক রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - সংক্রামকব্যধি হাসপাতাল

১১/১১/২৪

হাসিবা মুনতাহাকে এখানে পদায়ন করা হয়।