লতাচাপলী ইউনিয়ন

আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:২০ এএম

লতাচাপলী ইউনিয়ন: একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন

পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার অন্তর্গত ৭নং লতাচাপলী ইউনিয়ন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ। এই ইউনিয়ন কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের অবস্থানের জন্য বিখ্যাত, যা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত। লতাচাপলী ইউনিয়নের আয়তন ১৫,৫৪৪ একর (প্রায় ২৪.৩৫ বর্গকিলোমিটার)। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, ইউনিয়নের জনসংখ্যা ছিল ২৫,৯২৫ জন, যার মধ্যে পুরুষ ১৩,৩২৭ জন এবং মহিলা ১২,৫৯৮ জন। মোট পরিবার সংখ্যা ছিল ৫,৮৭২টি। এই ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ছিল ৫৩.৫%।

লতাচাপলী ইউনিয়নে ১টি কলেজ, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২টি মাদ্রাসা, ৫টি সরকারি এবং ১৪টি বেসরকারি নিবন্ধিত প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। উপজেলা সদর থেকে যোগাযোগের জন্য বাস, মটরসাইকেল এবং নৌকা ব্যবহার করা হয়। এই ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম মহিপুর থানার আওতাধীন এবং এটি জাতীয় সংসদের ১১৪নং নির্বাচনী এলাকা পটুয়াখালী-৪ এর অংশ। লতাচাপলী ইউনিয়ন একটিমাত্র মৌজা নিয়ে গঠিত এবং মোট ২৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।

লতাচাপলী ইউনিয়ন কেবলমাত্র কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের জন্যই নয়, এর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বের জন্যও পরিচিত। এখানে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান, খেলাধুলা এবং পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন লক্ষণীয়। তবে, লতাচাপলীর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বিস্তারিত ঐতিহাসিক ঘটনা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য নেই। আশা করি, ভবিষ্যতে আমরা এই তথ্য সংযোজন করে আপনাকে আরও বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রদান করতে পারব।

মূল তথ্যাবলী:

  • লতাচাপলী ইউনিয়ন পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত।
  • এটি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের জন্য বিখ্যাত।
  • ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, জনসংখ্যা ছিল ২৫,৯২৫।
  • ইউনিয়নে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
  • এটি মহিপুর থানার আওতাধীন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।