মো. মোকতার হোসেন

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১৯ এএম
নামান্তরে:
মো মোকতার হোসেন
মো. মোকতার হোসেন

মো. মোকতার হোসেন: একজন পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ড

উপরোক্ত তথ্য অনুসারে, মো. মোকতার হোসেন শিবচর থানার একজন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে কাজ করছেন। তার কর্মকাণ্ডের বিস্তারিত তথ্য সীমিত থাকায় এই লেখায় শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

ঘটনা ১: হাফিজা আক্তারের আত্মহত্যা

মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী হাফিজা আক্তারের আত্মহত্যার ঘটনায় মো. মোকতার হোসেন তদন্তের কথা জানান এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয় বলে উল্লেখ করেন। ঘটনার ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও তিনি জানান।

ঘটনা ২: ইসকনের অফিস বন্ধের ঘটনা

শিবচরে ইসকনের অফিস গুটিয়ে নিতে স্থানীয় আলেম সমাজের এক আন্দোলনের পর, মো. মোকতার হোসেন জানিয়েছেন, ইসকনের তিনজন সদস্য শরীয়তপুরের বাসিন্দা এবং তাদের নির্দেশে অফিস ত্যাগ করেছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলেও তিনি জানান।

ঘটনা ৩: ডাইয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষ

মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার মাদবরেরচর ইউনিয়নের ডাইয়ারচর এলাকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় মো. মোকতার হোসেন জানান, পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এ ব্যাপারে কোনো পক্ষ এখনো অভিযোগ দেয়নি বলেও উল্লেখ করেন।

ঘটনা ৪: ট্রেন দুর্ঘটনা

শিবচর উপজেলার পাঁচ্চর এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় এক কিশোরীর মৃত্যু এবং এক শিশুর গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় মো. মোকতার হোসেন রেললাইনের দুর্ঘটনা রোধের জন্য সচেতনতার আহ্বান জানান।

অন্যান্য তথ্য:

মো. মোকতার হোসেনের বয়স, জাতিগত পরিচয়, ধর্মীয় পরিচয় এবং পারিবারিক তথ্য এই তথ্যগুলো উপলব্ধ নয়। আমরা আপনাকে এসব তথ্য সহ আরও বিস্তারিত উপলব্ধ হলে জানাবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে কর্মরত
  • হাফিজা আক্তারের আত্মহত্যা তদন্তে জড়িত
  • ইসকনের অফিস বন্ধের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী
  • স্থানীয় সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর অভিযানের উল্লেখ
  • ট্রেন দুর্ঘটনার ব্যাপারে সচেতনতার আহ্বান জানিয়েছেন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো মোকতার হোসেন

২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

মো. মোকতার হোসেন শিবচর থানার ওসি এবং তিনি ঘটনার তদন্তের কথা জানিয়েছেন।