পেয়ার হোসেন

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১৯ এএম

পেয়ার হোসেন: দুটি ভিন্ন পরিচয়ের ব্যক্তি

প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, "পেয়ার হোসেন" নামে দুজন ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে। তাদের মধ্যে একজন চট্টগ্রামে একটা চাঁদাবাজি মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী, আর অন্যজন হবিগঞ্জের একজন ব্যক্তি যিনি বিশেষ ক্ষমতা আইনের একটি মামলায় ১১ বছর পলাতক ছিলেন।

চট্টগ্রামের আইনজীবী: এই পেয়ার হোসেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে একটা চাঁদাবাজি মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন। ২০১৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি, বন্ধন নাথ নামে এক ব্যক্তি ১ কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে দেবাশীষ নাথ দেবুসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এই মামলার বিচারকালে বাদী আসামিদের চিনতে না পারায় একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে। পেয়ার হোসেন এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছিলেন। মামলার সাথে জড়িত অন্যান্য ব্যক্তি হলেন বন্ধন নাথ (মামলার বাদী), দেবাশীষ নাথ দেবু (চট্টগ্রাম নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও মূল আসামী), এ টি এম মঞ্জুরুল ইসলাম রতন, আবু নাসের চৌধুরী আজাদ, এ কে এম নাজমুল আহসান, মো. ইদ্রিস মিয়া এবং মো. ইমরান হোসেন জিয়া (অন্যান্য আসামী)। মামলার সাথে জড়িত কিছু প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ডিজাইন সোর্স টিম লিমিটেড এবং পাহাড়তলী প্রাইম ব্যাংক।

হবিগঞ্জের পলাতক ব্যক্তি: দ্বিতীয় পেয়ার হোসেন হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বাসিন্দা। ছাতক থানার ২০০৫ সালের একটি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি ১১ বছর দুবাইতে পলাতক ছিলেন। ২০২২ সালের মার্চ মাসে তিনি গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০০০ টাকা জরিমানা ছিল। মামলার সাথে জড়িত থানা হল ছাতক থানা। তিনি মাধবপুর উপজেলার উত্তর বরগ এলাকার বাসিন্দা এবং সামছু মিয়ার ছেলে।

আশা করি এই তথ্য পেয়ার হোসেন নামের দুজন ব্যক্তি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সাহায্য করবে। আরও তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • চট্টগ্রামে এক চাঁদাবাজি মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন একজন পেয়ার হোসেন।
  • হবিগঞ্জের পেয়ার হোসেন ১১ বছর পলাতক ছিলেন বিশেষ ক্ষমতা আইনের এক মামলায়।
  • চট্টগ্রামের মামলায় বাদী আসামিদের চিনতে পারেননি।
  • হবিগঞ্জের পেয়ার হোসেন ২০২২ সালে গ্রেফতার হন।
  • চট্টগ্রামের মামলায় দেবাশীষ নাথ দেবুসহ ছয়জন আসামী ছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পেয়ার হোসেন

২ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

পেয়ার হোসেন নামের এক যুবক হাফিজার সাথে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে এবং পরে স্থানীয় সালিশে মিথ্যা অভিযোগে বিচারের কারণ হয়।

২ জানুয়ারি ২০২৫

পেয়ার হোসেন হাফিজার সাথে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে এবং পরে তাকে বিরক্ত করতে থাকে।