মো. জাকারিয়া হোসেন

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৯ পিএম
নামান্তরে:
মো জাকারিয়া হোসেন
মো. জাকারিয়া হোসেন

দুই মো. জাকারিয়া হোসেন: একজন শিক্ষক, অপরজন রাজনীতিবিদ

এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত 'মো. জাকারিয়া হোসেন' নামটি দুই ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত। এই দুই ব্যক্তিকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে তাদের বিষয়ে তথ্য দেওয়া হলো:

মো. জাকারিয়া হোসেন (শিক্ষক):

নাটোর জেলার সিংড়া দমদমা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মো. জাকারিয়া হোসেন জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২২ এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০১৮ উদযাপন উপলক্ষে জেলায় শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক (স্কুল) হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। তিনি ২০১৬ ও ২০১৭ সালে উপজেলা পর্যায়েও শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাজশাহী কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর পাশ করেছেন। ২০১৮ সালে গণিতে উচ্চতর প্রশিক্ষণে সরকারি সফরে থাইল্যান্ড গমন করেন। তার জন্ম সিংড়া উপজেলার শেরকোল ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে।

মো. জাকারিয়া হোসেন (রাজনীতিবিদ):

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৩ (আদমদীঘি ও দুপচাঁচিয়া) নির্বাচনী এলাকা থেকে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন প্রত্যাশী গীতিকার ও সুরকার ক্যাপ্টেন মোঃ জাকারিয়া হোসেন। তিনি জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং খিলক্ষেত থানা, ঢাকার সহ-সভাপতি। বগুড়া জেলা জাতীয় পার্টির প্রস্তুতি কমিটির অন্যতম সমন্বয়কারী। তিনি নির্বাচিত হলে বগুড়া-৩ আসনের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি পল্লী বন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি জাতীয় পার্টির রাজনীতি করছেন।

উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্য থেকে এই দুই মো. জাকারিয়া হোসেন-এর বয়স, জাতিগত পরিচয় এবং সম্প্রদায় সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। আরও তথ্য পাওয়া গেলে এই প্রতিবেদনটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • নাটোরের একজন শিক্ষক মো. জাকারিয়া হোসেন দুইবার জেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন।
  • বগুড়া-৩ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন প্রত্যাশী মো. জাকারিয়া হোসেন সার্বিক উন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়েছেন।
  • দুই মো. জাকারিয়া হোসেন-এর বয়স, জাতিগত পরিচয় ও সম্প্রদায় সম্পর্কে আরও তথ্য প্রয়োজন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো জাকারিয়া হোসেন

কর্নেল (অবঃ) মো. জাকারিয়া হোসেন গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সভাপতি হিসেবে এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দিয়েছেন।