ধলা

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:৪৫ এএম

ধলা নামটি দুটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়, যার ফলে বিভ্রান্তি হতে পারে। প্রথমত, ধলা নদী হিসেবে। দ্বিতীয়ত, ধলা ইউনিয়ন হিসেবে।

ধলা নদী: ধলা নদী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পূর্ব দিকের পাহাড় থেকে উৎপত্তি লাভ করে। উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়ে এটি সিলেট জেলা, বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং মনু নদীতে মিশে যায়। মনু ও ধলা নদীর মিলিত স্রোত মৌলভীবাজারের উত্তর দিকে বাঁক নিয়ে মনুমুখ নামক স্থানে কুশিয়ারা নদীতে পতিত হয়। এই নদীর সঠিক দৈর্ঘ্য, প্রশস্ততা ও অন্যান্য তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নেই। আরও তথ্য জোগাড় হলে আমরা আপনাকে অবগত করব।

ধলা ইউনিয়ন: ধলা নামে বাংলাদেশে দুটি ইউনিয়ন রয়েছে। একটি শেরপুর জেলার শেরপুর সদর উপজেলায় এবং অন্যটি কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলায় অবস্থিত।

শেরপুরের ধলা ইউনিয়ন: শেরপুর সদর উপজেলার ধলা ইউনিয়নে মোট ৫টি গ্রাম রয়েছে। বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হোসেন। (২০২২-বর্তমান)। প্রাক্তন চেয়ারম্যানদের তথ্য বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে না।

কিশোরগঞ্জের ধলা ইউনিয়ন: তাড়াইল উপজেলার ধলা ইউনিয়নটি উপজেলা সদর থেকে উত্তরে অবস্থিত। এর সীমানা সাচাইল ও জাওয়ার ইউনিয়নের সাথে। উত্তরে কেন্দুয়া উপজেলা অবস্থিত। এই ইউনিয়নে ১০টি গ্রাম এবং ৫টি মৌজা রয়েছে। মোট আয়তন ১৭ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ২৪৭৯৫ জন। বর্তমান চেয়ারম্যান আফরোজ আলম ঝিনুক। ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বারদের তালিকা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।

উভয় ধলা ইউনিয়নের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, ঐতিহাসিক ঘটনা, ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে আমাদের কাছে নেই। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে এই তথ্যগুলো সংযোজন করতে পারব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ধলা নাম দুটি ভিন্ন জায়গাকে নির্দেশ করে: একটি নদী এবং দুটি ইউনিয়ন।
  • ধলা নদী ভারতের ত্রিপুরা থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং সিলেটে মিশে যায়।
  • শেরপুরের ধলা ইউনিয়নে ৫ টি গ্রাম এবং কিশোরগঞ্জের ধলা ইউনিয়নে ১০ টি গ্রাম রয়েছে।
  • কিশোরগঞ্জের ধলা ইউনিয়নের জনসংখ্যা ২৪৭৯৫।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।