ঝালকাঠি আদালত

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

ঝালকাঠি আদালতের সাম্প্রতিক একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি জিয়াউল হাসান ফুয়াদ কাজী হত্যা মামলা। এই মামলায় সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. রুবেল শেখ কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। ২৩ ডিসেম্বর দুপুরে আদালতে হাজির হলে তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। চেয়ারম্যান জেসমিন আক্তার আগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছিলেন, কিন্তু পরে জামিন বাতিল হয়ে যায় এবং তাকে পুনরায় আদালতে হাজির হতে হয়। মামলার বাদী ফয়সাল হোসেন কাজী জানান, ৭ জানুয়ারি রাতে আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে জিয়াউল হাসান ফুয়াদকে চৌদ্দবুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর, ৮ জানুয়ারি হত্যা মামলা দায়ের করা হয় এবং পরবর্তীতে সাইফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম হাওলাদার এবং মো. শাহাদাত হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির ভিত্তিতে ৩০ মার্চ কাজী জেসমিন আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পরে উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হন এবং আবারো আদালতের নির্দেশে ঝালকাঠি আদালতে হাজির হয়ে কারাগারে পাঠানো হন। ঝালকাঠি আদালতের এই ঘটনাটি উল্লেখযোগ্য কারণ এটি একটি উচ্চপদস্থ ব্যক্তির গুরুতর অপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ। আদালতের বিচার প্রক্রিয়া এবং বিচার বিভাগের কাজকর্ম এর মাধ্যমে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ঝালকাঠি আদালতে নলছিটি উপজেলার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হত্যা মামলার শেষ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ঝালকাঠি আদালত

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

এখানকার আদালতে কাজী জেসমিন আক্তারের জামিন আবেদন শুনানি হয়।