ছামিউল ইসলাম

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:২৬ পিএম

ছামিউল ইসলাম: একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ

প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, "ছামিউল ইসলাম" নামটি একাধিক ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত। এই নামের ব্যক্তিদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করার জন্য আরও তথ্য প্রয়োজন। প্রাপ্ত তথ্য নিম্নরূপ:

১. গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের ছামিউল ইসলাম: এই ছামিউল ইসলাম জামুডাঙ্গা গ্রামের দিনমজুর খয়র রহমানের পুত্র। তিনি কাতারে প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রায় ২৩ লাখ টাকা হারিয়েছেন তিনি এবং তার চার সহযোগী। মাহাবুর রহমান লিটন ও মিলন মিয়া তাদের প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।

২. কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার ইউএনও ছামিউল ইসলাম: এই ছামিউল ইসলাম কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে কাজ করছেন। ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে তিনি উপজেলার শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।

৩. ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার ছামিউল ইসলাম: এই ছামিউল ইসলাম ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা। তাকে সেবাগ্রহীতা শফিকুল ইসলাম মারধর করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ঘুষের টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে।

৪. গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের ছামিউল ইসলাম: এই ছামিউল ইসলাম ধর্মপুর আব্দুল জব্বার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন আটকে রেখে অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

উল্লেখ্য যে, এই চারজন ছামিউল ইসলাম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়ার পর এই নিবন্ধটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের ছামিউল ইসলাম কাতারে প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
  • কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার ইউএনও ছামিউল ইসলাম শীতার্ত মানুষদের কম্বল বিতরণ করেছেন।
  • ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা ছামিউল ইসলামকে মারধর করা হয়েছে।
  • গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের ধর্মপুর আব্দুল জব্বার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ছামিউল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ছামিউল ইসলাম

৪ জানুয়ারী ২০২৫

ছামিউল ইসলাম, মশিউর রহমান, পাপুল মিয়া, রায়হান মিয়া ও সোহেল রানা নামের পাঁচ যুবক কাতারে গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়েছেন।