সিরাজগঞ্জের রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন আব্দুল লতিফ বিশ্বাস। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৯৬ এবং ২০০৮ সালে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০০৯ সালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০২৪ সালের জানুয়ারী মাসে সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন, তবে পরাজিত হন। উল্লেখ্য, তাকে ২০২৫ সালের জানুয়ারী মাসে যৌথ বাহিনী আটক করে। তার জন্ম তারিখ, জাতিগত পরিচয় এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সম্পর্কে এখানে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। আরও তথ্য পাওয়ার পরে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাস
আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:১৬ এএম
নামান্তরে:
আবদুল লতিফ বিশ্বাস
আব্দুল লতিফ বিশ্বাস (দ্ব্যর্থতা নিরসন)
আব্দুল লতিফ বিশ্বাস (রাজনীতিবিদ)
আব্দুল লতিফ বিশ্বাস
মূল তথ্যাবলী:
- সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে দুইবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত
- ২০০৯ সালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি
- স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ
- যৌথ বাহিনীর দ্বারা আটক
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - আব্দুল লতিফ বিশ্বাস
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে যৌথবাহিনী গ্রেপ্তার করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে যৌথবাহিনী গ্রেপ্তার করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে ১৫ জন পুলিশ সদস্য হত্যার মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে এবং কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে যৌথ বাহিনী আটক করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় ১৫ জন পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে ১৫ জন পুলিশ হত্যার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সেনাবাহিনী আটক করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে যৌথ বাহিনী সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থেকে আটক করে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানুয়ারি ৫, ২০২৫
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থেকে যৌথবাহিনী আটক করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সেনাবাহিনী আটক করেছে।
আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থেকে আটক করা হয়েছে।