আখাউড়া স্থলবন্দর

আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:১৯ পিএম

আখাউড়া স্থলবন্দর: বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর ভারতের ত্রিপুরা, আসাম, মেঘালয়সহ ৭টি রাজ্যে প্রবেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দ্বার হিসেবে পরিচিত। ১৯৯৪ সালে চালু হওয়া এই বন্দরটি দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের পণ্য ভারতে রফতানি হয়। এই বন্দরের মাধ্যমে মাছ, পাথর, সিমেন্ট, ইট, বালি, শুটকী, প্লাস্টিক সামগ্রী, তুলাসহ প্রায় ৪২টি বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রফতানি হয়। এসব পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তি সাক্ষরিত হওয়ার পর এই স্থলবন্দরের গুরুত্ব ও পণ্য পরিবহনের পরিমাণ বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯শে এপ্রিল ২০১১ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য পরিবহন শুরু হয়। তবে, মাশুল নেওয়া নিয়ে কিছু অভিযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশের ২৪টি স্থলবন্দরের মধ্যে আখাউড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর। ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের সকল স্থলবন্দর মিলে ১৬,০২৮,৮০১ মেট্রিক টন মালামাল আমদানী-রপ্তানির কার্যক্রম সহজতর করেছে। আখাউড়া স্থলবন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা চলমান রয়েছে, যার ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরের উন্নয়নে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি এবং বেসিস সহ বিভিন্ন সংস্থা অবদান রাখছে।

আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা: বর্তমানে উপলব্ধ তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই প্রবন্ধটি রচিত হয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে আমরা প্রবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • আখাউড়া স্থলবন্দর ১৯৯৪ সালে চালু হয়।
  • এটি ভারতের ৭টি রাজ্যের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান দ্বার।
  • এই বন্দর দিয়ে প্রায় ৪২টি বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি হয়।
  • বাংলাদেশ-ভারত ট্রানজিট চুক্তির ফলে বন্দরটির গুরুত্ব বেড়েছে।
  • বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন চলমান।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আখাউড়া স্থলবন্দর