হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১:২৬ এএম

হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট: একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত

দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলায় অবস্থিত হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। এটি দুই দেশের মধ্যে যাত্রী ও পণ্য আদান-প্রদানের একটি প্রধান পথ। এই চেকপোস্টটির মাধ্যমে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভারতে যান এবং বাংলাদেশে ফিরে আসেন।

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:

২০২১ সালের মে মাসে, দীর্ঘ ১৪ মাস বন্ধ থাকার পর, করোনা মহামারীর কারণে ভারতে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুনরায় চালু করা হয়। প্রথম দফায় ৩৮ জন বাংলাদেশি নাগরিক এই চেকপোস্ট দিয়ে দেশে প্রবেশ করেছিলেন। তাদের সকলের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছিল।

২০২৫ সালের জানুয়ারী মাসে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশন পুলিশ শাহাজাদা (৩২) নামে একজন পাসপোর্ট যাত্রীকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে সৈয়দপুর থানায় রাজনৈতিক জ্বালাও পোড়াও মামলা থাকায় তাকে সৈয়দপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। শাহাজাদা সৈয়দপুর পৌরসভার ১৩নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন বলে জানা গেছে।

স্থান:

হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টটি দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের নিকটে অবস্থিত।

জনবল ও সংগঠন:

হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের দায়িত্বে ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তারা নিয়োজিত। তাদের সাথে বিভিন্ন সময় স্থানীয় প্রশাসন এবং অন্যান্য সংস্থাও সহযোগিতা করে।

উল্লেখ্য, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হলে আমরা এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত।
  • এটি দুই দেশের মধ্যে যাত্রী ও পণ্য আদান-প্রদানের একটি প্রধান পথ।
  • ২০২১ সালে করোনা মহামারীর কারণে ভারতে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য চেকপোস্টটি চালু করা হয়।
  • ২০২৫ সালে একজন ছাত্রলীগ নেতাকে এই চেকপোস্ট থেকে আটক করা হয়।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট

৯ জানুয়ারী ২০২৫

হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট কর্তৃপক্ষ এইচএমপিভি ভাইরাস প্রসঙ্গে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরামর্শ দিয়েছে।