হাসান মিয়া

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার এক যুবক ব্যবসায়ী হাসান মিয়ার (২৮) হত্যার ঘটনায় তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। ২০১৮ সালের ২২ মে রাতে তার নিজ মালিকানাধীন হাসান ফার্মেসি অ্যান্ড ভ্যারাইটিজ স্টোরে ছুরিকাঘাত করে তাকে হত্যা করা হয়। হাসান মিয়া হাসামপুর গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে ছিলেন। হত্যার ঘটনায় তার ছোট ভাই হোসাইন আহমদ সাহান (২৪) বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত করে পিবিআইয়ের এসআই সুদীপ দাস ২০১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সিলেট জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক সৈয়দা আমিনা ফারহিন এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন: আব্দুস সবুর পুতুল, তার দুই ছেলে ফাহাদ আহমদ রাহী ও আব্দুল মোমিন রণি। তাদের মধ্যে পুতুল কারাগারে থাকলেও রাহী ও রনি পলাতক রয়েছেন। হত্যার পেছনে লিচুর জুসের টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে বিরোধের কথা উঠে আসে মামলার এজাহারে। আদালতের রায় অনুযায়ী, প্রত্যেক আসামিকে ৫০,০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। এই ঘটনার বিচার কার্যক্রম ২০১৯ সালের ১১ জুন শুরু হয় এবং ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর রায় ঘোষণা করা হয়।

মূল তথ্যাবলী:

  • সিলেটের ব্যবসায়ী হাসান মিয়ার হত্যায় ৩ আসামির মৃত্যুদণ্ড
  • ২০১৮ সালের ২২ মে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়
  • লিচুর জুসের টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে হত্যা
  • ২০১৯ সালে মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল
  • ২৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - হাসান মিয়া

২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

হাসান মিয়া খেজুর রসের দাম বৃদ্ধি এবং ঐতিহ্যের কথা বলেছেন।