সুমাইয়া জাহিদ

ঢাকার বাসিন্দা সুমাইয়া জাহিদ-এর পাসপোর্টের আবেদনের সময় তার স্থায়ী ঠিকানা ছিল ঢাকার বাইরে আরেক জেলায়। পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের কাউকে না পেয়ে পুলিশ তাঁর ঠিকানার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। পরে নানা হয়রানির মুখে পড়ে তিনি মোটা অংকের টাকা ঘুস দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন। এই ঘটনাটি পুলিশ ভেরিফিকেশন ব্যবস্থার দুর্নীতি ও হয়রানির একটি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। বহু মানুষের কাছে পাসপোর্টের জন্য ভেরিফিকেশন করতে গেলে পুলিশকে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা দেওয়া এক অলিখিত নিয়ম হিসেবে পরিচিত, যদিও কাগজে-কলমে এমন কোনো বিধান নেই। সুমাইয়া জাহিদের অভিজ্ঞতা পুলিশ ভেরিফিকেশন ব্যবস্থার সমালোচকদের যুক্তি শক্তিশালী করেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • সুমাইয়া জাহিদ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছিলেন।
  • তার গ্রামের ঠিকানা যাচাই করতে গিয়ে পুলিশের হয়রানির শিকার হন।
  • ঘুস দিয়ে তিনি পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করেন।
  • এই ঘটনা পুলিশ ভেরিফিকেশনে দুর্নীতির প্রমাণ।

গণমাধ্যমে - সুমাইয়া জাহিদ

মি. জাহিদ পুলিশ ভেরিফিকেশনে হয়রানির শিকার হন এবং ঘুষ দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করেন।