সায়েম সোবহান আনভীর

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২:১১ এএম

সায়েম সোবহান আনভীর: বাংলাদেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রেখেছেন সায়েম সোবহান আনভীর। দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প কনগ্লোমারেট বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে তিনি ২০০১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার নেতৃত্বে বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের বিভিন্ন খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। আবাসন, সিমেন্ট, কাগজ ও পাল্প, টিস্যু, ইস্পাত, এলপি গ্যাস, খাদ্য ও পানীয়, নিত্যপণ্য, জাহাজ নির্মাণ, ড্রেজিং, ট্রেডিং, বিটুমিন এবং আভূষণ খাতসহ ২০ টিরও বেশি খাতে বসুন্ধরা গ্রুপ কার্যক্রম পরিচালনা করে।

তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা ছাড়াও একজন দানশীল ব্যক্তি। বিভিন্ন দাতব্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি সর্বদাই দেশ ও মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের অধীনে বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান যেমন বসুন্ধরা আই হসপিটাল, বসুন্ধরা টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে।

সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে বসুন্ধরা গ্রুপ জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছে। মাদার তেরেসা আন্তর্জাতিক পুরস্কার, 'পারসন অব দ্য ইয়ার', ট্রাব স্মার্ট পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড, 'গ্রেটেস্ট ব্র্যান্ড অব দ্য ইয়ার' এর মতো বিখ্যাত পুরস্কার তিনি অর্জন করেছেন। এছাড়াও দেশের অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তিনি সরকার কর্তৃক ‘সিআইপি’ মর্যাদাও লাভ করেছেন।

শুধু ব্যবসা নয়, ক্রীড়া খাতেও সায়েম সোবহান আনভীরের অবদান উল্লেখযোগ্য। শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসাবে তিনি বাংলাদেশের ফুটবলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তার উদ্যোগে নির্মাণাধীন বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স বিশ্বমানের একটি খেলাধুলা কেন্দ্র হিসেবে উঠে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আমরা আশা করি এই সংক্ষিপ্ত লেখাটি সায়েম সোবহান আনভীর এবং তার অবদান সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা দেবে। তবে এখানে প্রদত্ত তথ্য সীমিত হওয়ায় আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য উপলব্ধ হলে এই লেখাটি আপডেট করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
  • বাংলাদেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বহু পুরস্কারে ভূষিত
  • দানশীল ও সমাজসেবী
  • শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।