১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর, বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগীদের বিচারের জন্য ‘দালাল আইন’ ১৯৭২ প্রণয়ন করা হয়। এই আইনের আওতায় ৩৭,০০০ এরও বেশি লোক গ্রেপ্তার হন। ১৯৭৩ সালের ৩০শে নভেম্বর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণা করেন। এই ক্ষমায় ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের মতো গুরুতর অপরাধ ছাড়া অন্যান্য অপরাধে অভিযুক্তদের রেহাই দেওয়া হয়। এই ঘোষণার ফলে প্রায় ৩৬,৪০০ জন বন্দী মুক্তি পান। তবে, গুরুতর অপরাধে অভিযুক্তদের বিচার চলতে থাকে। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে জিয়াউর রহমানের সরকার দালাল আইন বাতিল করে।
সাধারণ ক্ষমা
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৪৮ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৯৭২ সালে দালাল আইন প্রণয়ন
- ৩৭,০০০ এর বেশি গ্রেফতার
- ১৯৭৩ সালের ৩০ নভেম্বর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা
- ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ব্যতীত অন্যান্য অপরাধে ক্ষমা
- ৩৬,৪০০ বন্দীর মুক্তি
- ১৯৭৫ সালে দালাল আইন বাতিল
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সাধারণ ক্ষমা
০৪ জানুয়ারি
মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ৫৮৬৪ জন বন্দী মুক্তি পেয়েছে।
৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম
মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবসে ৫৮৬৪ জন বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাধারণ ক্ষমা প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
মালয়েশিয়া সরকার সাধারণ ক্ষমা প্রদান করেছে।