সজনী আক্তার

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:১০ পিএম

সজনী আক্তার: ইসমাইল হোসেন হত্যা মামলার একজন অভিযুক্তের খালাস

২০১৯ সালের ১২ই মে ঢাকার শ্যামলী এলাকা থেকে নিখোঁজ হওয়া ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ছাত্র ইসমাইল হোসেন জিসান হত্যা মামলায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। এই মামলায় সজনী আক্তার নামে একজন অভিযুক্ত ছিলেন। তবে, গত রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে ঢাকার পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারজানা ইয়াসমিনের রায়ে সজনী আক্তার-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলার অন্যান্য তিনজন আসামী- হাসিবুল হোসেন, শ্রাবণ (শাওন) এবং আব্দুল্লাহ আল নোমান-কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শাওন পলাতক রয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ইসমাইল হোসেন পাঠাও মোটরসাইকেল চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাকে গাজীপুরে নিয়ে যাওয়ার পর হত্যা করা হয় এবং তার মরদেহ গাজীপুরের গাছা থানা এলাকার একটি বাসার সেফটি ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়। ১১ দিন পর তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ২০২২ সালের ১২ই জানুয়ারি চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় এবং ২০২২ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি আদালত চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ছিলেন শেরেবাংলা নগর থানার এসআই সুজানুর ইসলাম।

সজনী আক্তারের ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন বয়স, পেশা, গোষ্ঠীগত পরিচয় ইত্যাদি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। এই তথ্যসমূহ পাওয়া গেলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • সজনী আক্তার ইসমাইল হোসেন হত্যা মামলার একজন অভিযুক্ত ছিলেন।
  • আদালত তাকে খালাস দিয়েছে।
  • মামলার অন্যান্য তিন আসামীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
  • ইসমাইল হোসেনকে ২০১৯ সালে হত্যা করা হয়েছিল।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।