সংযুক্ত সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন

সংযুক্ত সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন সম্পর্কে একটি বিস্তারিত প্রবন্ধ লেখা কঠিন, কারণ প্রদত্ত টেক্সটে এ ধরণের কোন সংগঠনের সুনির্দিষ্ট উল্লেখ নেই। টেক্সটে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের উল্লেখ রয়েছে, কিন্তু তাদের কোন যৌথ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। তবে, টেক্সটের শেষাংশে 'গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য' নামে একটি নতুন জোটের কথা বলা হয়েছে, যাতে ৩১টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন যুক্ত। এটি সংযুক্ত সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের একটি উদাহরণ হতে পারে।

'গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য' ২০২৩ সালের ৬ই মে 'প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ' নামে একটি কর্মসূচি শুরু করে। এরপর তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, অত্যাবশ্যকীয় পরিসেবা বিল বাতিল, গুম, খুন, লুটপাট, বাজার সিন্ডিকেট প্রতিবাদে কর্মসূচী পালন করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও একতরফা নির্বাচন বন্ধের দাবিতে তারা কর্মসূচী পালন করে। তারা ছাত্র-গণ-আন্দোলনের প্রতিবাদে রাজপথে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদী গান, বক্তব্য ও স্লোগান দিয়েছে। পুলিশি বাধার মুখে রাজপথে আড়াই ঘন্টা ধরে প্রতিবাদ করেছে। সরকার পতনের পরে হামলা ও নৈরাজ্য বন্ধের আহ্বান জানিয়ে সম্প্রীতি সমাবেশের আয়োজন করেছে।

গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য'র নেতারা জানিয়েছেন, তারা অচিরেই সারা দেশে গণতন্ত্রকামী প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর সাথে যোগাযোগ করে ঢাকায় একটি জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করে গঠনতন্ত্র প্রণয়ন ও পূর্ণাঙ্গ কমিটি করবে। তাদের ১১টি দাবি রয়েছে। উদীচী, বিবর্তন, চারণ, প্রগতি লেখক সংঘ প্রভৃতি সংগঠন এ জোটে যুক্ত।

মূল তথ্যাবলী:

  • 'গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য' নামক ৩১টি সংগঠনের একটি জোট গঠিত হয়েছে।
  • জোটটি ২০২৩ সালের ৬ মে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ শুরু করে।
  • তারা গুম, খুন, লুটপাট ও বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করেছে।
  • জোটটি মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচী পালন করেছে।
  • উদীচী, বিবর্তন, চারণ, প্রগতি লেখক সংঘ প্রভৃতি সংগঠন এ জোটে যুক্ত।

গণমাধ্যমে - সংযুক্ত সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন

এই দলটি টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছে।