রূপায়ণ টাওয়ার

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৫২ এএম

রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার: চট্টগ্রামের আধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শন

চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্র চট্টেশ্বরীতে অবস্থিত রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার সম্প্রতি গ্রাহকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেড কর্তৃক নির্মিত এই আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনটি দেশের আধুনিক স্থাপত্যের একটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত। ৬০ ফুট প্রশস্ত সড়কের পাশে প্রায় ১৬.২০ কাঠা জমির উপর নির্মিত এই টাওয়ারটি একটি বেজমেন্ট, গ্রাউন্ড ফ্লোর এবং ১৪ তলা বিশিষ্ট। রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের ৮৯ তম হস্তান্তরকৃত প্রকল্প হিসেবে এটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

হস্তান্তর অনুষ্ঠান: গত ৫ অক্টোবর, ২০২৪ শনিবার, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে এক অভিজাত হোটেলে রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কাছে প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) ইঞ্জিনিয়ার কামাল আহমেদ, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (কাস্টমার সার্ভিস) মীর মাজেদুল ইসলাম এবং ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ভূমি) মোস্তাফিজুর রহমান প্রকল্পের সকল ডকুমেন্ট রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন ও ট্রেজারার শারমিন সুলতানা তারিনের কাছে হস্তান্তর করেন। অনুষ্ঠানে রূপায়ণ গ্রুপের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও প্রকল্পের গ্রাহকরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য: অনুষ্ঠানে রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের সিওও ইঞ্জিনিয়ার কামাল আহমেদ গ্রাহকদের সন্তুষ্টি অর্জনে প্রতিষ্ঠানের প্রয়াসের কথা উল্লেখ করেন। ডিজিএম (কাস্টমার সার্ভিস) মীর মাজেদুল ইসলাম গ্রাহক সেবায় প্রতিষ্ঠানের ক্রমাগত প্রচেষ্টার কথা জানান। রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজ মিয়া প্রকল্পটির সাফল্যে আনন্দ প্রকাশ করেন।

অতিরিক্ত তথ্য: এই প্রকল্প সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য যেমন- নির্মাণের সময়কাল, ব্যয়, বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি প্রাপ্ত হলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • রূপায়ণ আলিফ-মিম টাওয়ার চট্টগ্রামের চট্টেশ্বরীতে অবস্থিত।
  • এটি রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের ৮৯তম হস্তান্তরকৃত প্রকল্প।
  • ৫ অক্টোবর ২০২৪ তে গ্রাহকদের কাছে প্রকল্পটি হস্তান্তর করা হয়।
  • এটি একটি আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন, ১৪ তলা বিশিষ্ট।
  • প্রকল্পটি চট্টেশ্বরী রোডের মূল সড়কের পাশে অবস্থিত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।