রুকু শেখ

আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:২৪ পিএম

নড়াইলের রুকু শেখ হত্যা মামলা: যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নড়াইলের কালিয়া উপজেলার চোরাখালি গ্রামের রুকু শেখ হত্যা মামলায় তার ভগ্নিপতি কুদ্দুস ফকিরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর নবগঙ্গা নদীতে গোসল করার সময় কুদ্দুস ফকির লোহার শাবল দিয়ে রুকু শেখের মাথায় আঘাত করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রুকুর মৃত্যু হয়। নিহতের স্ত্রী মানোয়ারা বেগম বাদী হয়ে নড়াগাতী থানায় মামলা করেন। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) নড়াইলের অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. শাহাজান আলী এ রায় ঘোষণা করেন। কুদ্দুস ফকিরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়। মামলায় উঠে আসে, রুকু শেখের বোন চায়না বেগমের সাথে ৩০ বছর আগে কুদ্দুস ফকিরের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর থেকে চায়নাকে নির্যাতন করতেন কুদ্দুস। ২০১৮ সালে চায়না বেগম স্বামীর সংসার ত্যাগ করলেও ২০২১ সালে তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন কুদ্দুস। এই ঘটনার পটভূমি হিসেবে রুকু শেখ এবং কুদ্দুস ফকিরের মধ্যে বাদানুবাদ ও হত্যাকাণ্ডের বিবরণ উল্লেখযোগ্য। রুকু শেখের বয়স, জাতিগোষ্ঠী, পেশা ইত্যাদি বিষয়ে এই প্রতিবেদনে বিস্তারিত তথ্য নেই। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহ করে পরে এ বিষয়ে আপনাদের অবহিত করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • রুকু শেখ হত্যা মামলায় কুদ্দুস ফকির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত।
  • ২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর নবগঙ্গা নদীর কাছে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত।
  • লোহার শাবল দিয়ে রুকু শেখের মাথায় আঘাত করা হয়।
  • হত্যার পিছনে দীর্ঘদিনের পারিবারিক বিরোধের ইঙ্গিত।
  • কুদ্দুস ফকির রুকু শেখের ভগ্নিপতি ছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।