মোস্তাফিজুর রহমান সুমন

আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:১৮ পিএম

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন নামে এক ব্যক্তি সম্পর্কে বেশ কিছু সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা তাকে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে চিহ্নিত করে। তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই, হত্যা ও এলাকাছাড়া করার অভিযোগ।

২০২৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর, কালকিনি উপজেলায়, চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের সাথে ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আক্তার শিকদারের দীর্ঘদিনের বিরোধের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এই সংঘর্ষে আক্তার শিকদার (৪০) ও তার ছেলে মারুফ শিকদার (১৮) নিহত হন। অনেক লোক আহত হয়। পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

এছাড়াও, মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি প্রায় ৫০টি পরিবারকে দুই মাস ধরে তাদের এলাকা ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছেন। এই ঘটনায় কালকিনি থানায় মামলা রুজু হয়েছে এবং তদন্ত চলছে। মোস্তাফিজুর রহমান সুমন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি দাবি করেছেন যে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই এবং তার এলাকায় কেউ বাড়িছাড়া হয়নি।

মূল তথ্যাবলী:

  • মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন
  • ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪-এ সংঘর্ষে আক্তার শিকদার ও তার ছেলের মৃত্যু
  • ৫০টি পরিবারকে দুই মাস ধরে এলাকাছাড়া করার অভিযোগ
  • আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিনের বিরোধ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মোস্তাফিজুর রহমান সুমন

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন এবং আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্বে জড়িত ছিলেন।

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ইউপি চেয়ারম্যান এবং আক্তার শিকদারের সাথে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ ছিল।

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং আধিপত্য বিস্তারের বিরোধে জড়িত ছিলেন।

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং তিনটি হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামী।

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

সংঘর্ষে জড়িত ছিলেন।

মোস্তাফিজুর রহমান সুমন, বাঁশগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান, তাঁর লোকজনের উপর হত্যার অভিযোগ রয়েছে।