মো. রাশেদ খাঁন: গণঅধিকার পরিষদের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা
এই প্রবন্ধে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মো. রাশেদ খাঁনের জীবনী ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। তিনি গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন রাজনৈতিক সমাবেশ, প্রতিবাদ ও মতবিনিময় সভায় তার অংশগ্রহণ, বক্তব্য এবং তাঁর রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এই প্রবন্ধে তুলে ধরা হবে।
রাজনৈতিক অবস্থান:
মো. রাশেদ খাঁন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সাথে কোনো সমঝোতা না করার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন এবং আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণের বিরোধিতা করেছেন। তিনি কক্সবাজারকে মাদকমুক্ত জেলা ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সমালোচনা করেছেন। এছাড়াও, তিনি মায়ানমার থেকে টেকনাফ হয়ে বাংলাদেশে ইয়াবা পাচারের বিষয়ে বিজিবির সম্ভাব্য জড়িততার অভিযোগ তুলেছেন।
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত দাবী:
মো. রাশেদ খাঁন গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনারদের নামের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন এবং দলীয় লেজুড়বৃত্তি করা কাউকে বা অতীতে ছাত্র রাজনীতি করেছে বা আওয়ামী সুবিধাভোগী কাউকে নিয়োগ দেওয়ার বিরোধিতা করেছেন।
দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত প্রস্তাবনা:
মো. রাশেদ খাঁন দুদক সংস্কার কমিশনের কাছে দুর্নীতি নির্মূলের জন্য ২২ দফা প্রস্তাবনা জমা দিয়েছেন। এসব প্রস্তাবনায় দুদককে প্রকৃত স্বাধীন, জবাবদিহিতামূলক ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যান্য কর্মকাণ্ড:
মো. রাশেদ খাঁন লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেছেন এবং প্রবাসীদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া, তিনি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আওয়ামীলীগকে গণহত্যার দায়ে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য: এই প্রবন্ধে মো. রাশেদ খাঁনের ব্যক্তিগত জীবনীগত তথ্য যেমন বয়স, জাতিগত পরিচয়, ধর্ম ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য প্রাপ্ত হয়নি। আমরা এই বিষয়ে আরও তথ্য প্রাপ্ত হলে প্রবন্ধটি আপডেট করব।