মো. বশির: একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার বর্ণনা
এই নিবন্ধে "মো. বশির" নামের সাথে সম্পর্কিত একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার উল্লেখ রয়েছে। বিভ্রান্তি এড়াতে, আমরা প্রতিটি ব্যক্তির তথ্য পৃথকভাবে উপস্থাপন করব:
- *১. মো. বশির-উল্লাহ:**
মো. বশির-উল্লাহ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি এবং বাংলাদেশের সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি ১৯৬৭ সালের ৩১শে ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। আইনে স্নাতক, সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং দর্শনে মাস্টার্স ডিগ্রীধারী তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি এবং ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা করেছেন। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার বিচারে তার অবদান রয়েছে।
- *২. আ. ন. ম. বশির উল্লাহ:**
আ. ন. ম. বশির উল্লাহ বাংলাদেশ হাইকোর্টের একজন বিচারপতি ছিলেন। তিনি ১৯৫৬ সালের ৩১শে মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮১ সালের ১লা ডিসেম্বর মুন্সেফ হিসেবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিচার বিভাগীয় শাখায় যোগদান করেন এবং ১৯৯৭ সালের ২১শে অক্টোবর জেলা ও দায়রা জজ পদে পদোন্নতি পান। তিনি সিলেট ও চট্টগ্রামে বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য মামলার বিচারে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যেমন সিলেটে বোমা হামলার দায়ে জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশের সদস্যদের মৃত্যুদণ্ড প্রদান এবং আব্দুস সোবহান হত্যা মামলায় ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান। চাঁদাবাজি, পাসপোর্ট ফেরত, জামিন প্রদান ইত্যাদি বিভিন্ন ঘটনায় তার নাম জড়িত ছিল।
- *৩. মো. বশির আহমেদ:**
মো. বশির আহমেদ মানিকগঞ্জের সাবেক পুলিশ সুপার এবং অতিরিক্ত ডিআইজি। তিনি নোয়াখালী জেলায় সিআইডি শাখায় পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পুলিশ প্রশাসনের নিয়মিত কাজের পাশাপাশি তিনি জনগণের সাথে সম্পর্ক উন্নত করার ও বৈষম্য দূর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
- *৪. শেখ বশির উদ্দিন:**
শেখ বশির উদ্দিন আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বাণিজ্য উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দেশের অর্থনীতিতে স্বস্তি আনার লক্ষ্যে কাজ করেছেন।