উল্লাপাড়ার কৃষি উন্নয়নে অবদান রাখা একজন কর্মকর্তা হলেন মো. আসয়াদ বিন খলিল রাহাত। তিনি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। উল্লেখ্য, উল্লাপাড়া উপজেলা বাংলাদেশে সরিষা উৎপাদনে অন্যতম। প্রতি বছর এখানে প্রচুর পরিমাণে সরিষা উৎপাদিত হয়। মো. আসয়াদ বিন খলিল রাহাতের নেতৃত্বে, ২০২২ সালে উপজেলায় জাইকার অর্থায়নে একটি মধু প্রসেসিং প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হয়। এই প্ল্যান্টটি উত্তর অঞ্চলের প্রথম মধু প্রসেসিং প্ল্যান্ট। ৪৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্ল্যান্টে প্রতিদিন ১ মেট্রিক টন মধু প্রক্রিয়াকরণ করা সম্ভব। এই প্রকল্পটি উল্লাপাড়ার মৌচাষিদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করেছে এবং তাদের আর্থিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্ল্যান্টটির মাধ্যমে মধু উৎপাদনে গতি আসবে এবং মধু বাজারজাতকরণ সহজতর হবে। এছাড়াও তিনি উপজেলায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীতেও অংশগ্রহণ করে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের সহায়তা করেছেন। তিনি সলঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসকের দায়িত্বও পালন করেছেন এবং চরবেড়ায় ঝপঝপিয়া নদীতে সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেছেন।
মো. আসয়াদ বিন খলিল রাহাত
আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:২৬ পিএম
নামান্তরে:
মো আসয়াদ বিন খলিল রাহাত
মো. আসয়াদ বিন খলিল রাহাত
মূল তথ্যাবলী:
- উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা
- জাইকার অর্থায়নে মধু প্রসেসিং প্ল্যান্ট নির্মাণে অবদান
- উত্তর অঞ্চলের প্রথম মধু প্রসেসিং প্ল্যান্টের সাথে জড়িত
- কৃষকদের কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচিতে সহায়তা
- চরবেড়ায় সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা উত্থাপন
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মো আসয়াদ বিন খলিল রাহাত
মো. আসয়াদ বিন খলিল রাহাত উল্লাপাড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে এই প্রকল্পের সাথে জড়িত।