মীনাক্ষী গাঙ্গুলি

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

মীনাক্ষী গাঙ্গুলি: মানবাধিকারের এক অক্লান্ত কর্মী

মীনাক্ষী গাঙ্গুলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপ-পরিচালক হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার মানবাধিকারের অবস্থা নিয়ে কাজ করছেন। ২০০৪ সালে তিনি এই সংস্থায় যোগদান করেন এবং এর আগে দীর্ঘদিন তিনি টাইম ম্যাগাজিনের সাংবাদিক এবং প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়ার সাথে কাজ করেছেন। তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় মানবাধিকারের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং তা নথিবদ্ধ করেছেন। তার গবেষণার বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: অপরাধ বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতা, ধর্ম, বর্ণ, জাতিগততা বা যৌন অভিমুখীকরণের ভিত্তিতে বৈষম্য, শরণার্থীদের অধিকার, নারী ও শিশুদের ওপর নির্যাতন, বাক্ স্বাধীনতা ও সমিতি গঠনের স্বাধীনতার উপর নিষেধাজ্ঞা, এবং বিদ্রোহ ও অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র সংঘাতের সময় গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়। তিনি ওয়াশিংটন পোস্ট, ফরেন অ্যাফেয়ার্স, স্ক্রোল, ওয়্যার, ঢাকা ট্রিবিউন, কাঠমান্ডু পোস্ট সহ আরও অনেক প্রকাশনায় তার নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। তিনি দিল্লি স্কুল অফ ইকোনমিক্স থেকে সমাজতত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেছেন।

তার গুরুত্বপূর্ণ কিছু গবেষণার বিষয়:

  • বাংলাদেশ সুরক্ষা বাহিনী কর্তৃক বন্দীদের ‘নিপীড়ন’ এবং ক্ষতিকর আঘাত
  • ভারতের মাওবাদী সংঘাতে নাগরিক সমাজ কর্মীদের উপর হামলা
  • ভারতে সন্ত্রাসবাদীদের উপর मनमानी আটক এবং নির্যাতন
  • বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সেনাদের অত্যধিক বল প্রয়োগ
  • নেপালে শাস্তিহীনতার অবসান নেই
  • ভারতীয় পুলিশের অকার্যকারিতা, অত্যাচার এবং শাস্তিহীনতা
  • মণিপুরে অবিরাম সহিংসতা ও শাস্তিহীনতা
  • ভারতের ছত্তিসগড় রাজ্যে সরকার, স্বেচ্ছাসেবক ও নক্সালাইটদের অত্যাচার
  • ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে শাস্তিহীনতার নীতি
  • নেপাল ও ভারতে ভুটানী শরণার্থীদের জন্য টেকসই সমাধানের প্রয়োজন
  • জম্মু ও কাশ্মীরে শাস্তিহীনতার ধারা
  • ২০০৪ সালের সুনামির পর ভারতের পুনর্গঠন

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ প্রায় ১০০টি দেশে মানুষের অধিকার রক্ষায় কাজ করে।

উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে মীনাক্ষী গাঙ্গুলি'র বয়স, জাতিগততা ও সম্প্রদায় সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য উপস্থাপন করা সম্ভব নয়। আমরা এ বিষয়ে আরও তথ্য পাওয়ার পর আপনাদের অবহিত করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মীনাক্ষী গাঙ্গুলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপ-পরিচালক।
  • তিনি দীর্ঘদিন টাইম ম্যাগাজিন এবং প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়ার সাথে কাজ করেছেন।
  • তিনি দক্ষিণ এশিয়ার মানবাধিকারের অবস্থা নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা করেছেন।
  • তিনি বহু আন্তর্জাতিক প্রকাশনায় নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন।
  • তিনি দিল্লি স্কুল অফ ইকোনমিক্স থেকে সমাজতত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।