প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে একাধিক মাহাবুবুর রহমান ইসমাইল এর উল্লেখ রয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন এবং তাকে সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়ার জন্য আধা-সরকারি পত্র দেওয়া হয়েছিল। তিনি সরকারের একজন অতিরিক্ত সচিব ছিলেন। অন্যদিকে, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের আঞ্চলিক গবেষণাগার, টাঙ্গাইল এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (চ.দা.) মোঃ মাহাবুবুর রহমান ও খুলনার আঞ্চলিক গবেষণাগারের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ মাহাবুবুর রশিদ এর উল্লেখ পাওয়া গেছে। এছাড়াও, একজন এ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইল 'শ্রম আইন ও বিধি' নামক বইয়ের লেখক হিসেবে উল্লেখিত হয়েছেন। এই তথ্যগুলো থেকে ভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য আরো তথ্যের প্রয়োজন। আমরা আপনাকে আরো তথ্য প্রদান করব যখনই তার উপলব্ধি হবে।
মাহাবুবুর রহমান ইসমাইল
আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৫৬ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন এমন একজন মাহাবুবুর রহমান ইসমাইলকে সচিব পদে পদোন্নতির জন্য আধা-সরকারি পত্র দেওয়া হয়েছিল।
- মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের টাঙ্গাইল ও খুলনা আঞ্চলিক গবেষণাগারেও মাহাবুবুর রহমান নামের কর্মকর্তার উল্লেখ রয়েছে।
- একজন এ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইল 'শ্রম আইন ও বিধি' বইয়ের লেখক।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মাহাবুবুর রহমান ইসমাইল
০৪/০১/২০২৫
সোনিয়ার ভাই মাহাবুবুর রহমান ইসমাইল স্বাক্ষর জাল করে সম্পত্তি আত্মসাত করেছে বলে অভিযোগ।