মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:২৮ পিএম

মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম একজন প্রখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব। তিনি ইংল্যান্ডের ব্র্যাডফোর্ডে অবস্থিত জামিয়ায় খাতামুন নবীয়েন (জে কেএন) নামক একটি ইসলামিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, অধ্যক্ষ ও পরিচালক। তিনি ইসলামের শাস্ত্রীয় শিক্ষার বিশেষজ্ঞ এবং ইসলামী বিজ্ঞান ও শাস্ত্রীয় শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচারে বিশেষ ভূমিকা পালন করছেন। স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তিনি বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা সংস্থার সাথে যুক্ত।

১৯৭৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশের সিলেট, বিশ্বনাথ জেলার দুহাল গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মুহাম্মদ আলী এবং দাদার নাম ছিল সোয়েদ আলী। ১৯৮১ সালের ১ মার্চ তিনি তার পরিবারের সাথে ইংল্যান্ডের ব্র্যাডফোর্ডে চলে যান। ১৯৮৭ সালে ব্র্যাডফোর্ডের তাওয়াক্কুলিয়া জামে মসজিদের মক্তবে হিফজুল-কুরআন সম্পন্ন করেন। পরে দারুল উলুম ব্যারিতে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন এবং ১৯৯৫ সালে দাওরায়ে হাদিস (স্নাতক) এবং ১৯৯৬ সালে ইফতা কোর্স সম্পন্ন করে মুফতি উপাধি লাভ করেন।

জামিয়ায় খাতামুন নবীয়েন ছাড়াও তিনি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথেও জড়িত। তিনি ‘আল মু’মিন’ নামক একটি পারিবারিক ম্যাগাজিনের সম্পাদক। তাওয়াক্কুলিয়া জামে মসজিদের সভাপতি, আল কাওথার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, ইউকে শাখায় জমিয়তুল উলামা বাংলাদেশের সচিব, এবং আরও অনেক সংগঠনের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি শিক্ষা ও ধর্ম প্রচারের মাধ্যমে সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন। তবে, তার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হলে আমরা এ নিবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম একজন প্রখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত।
  • তিনি জামিয়ায় খাতামুন নবীয়েন (জে কেএন) এর প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক।
  • তিনি বাংলাদেশের সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন এবং ব্র্যাডফোর্ডে বসবাস করেন।
  • তিনি ইসলামী শিক্ষা ও ধর্ম প্রচারে কাজ করছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম

৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম কাদিয়ানীদের ইসলামের বাইরে বলে ঘোষণা করেন এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম লন্ডন জামিয়া খাতামুন নাবিয়্যিনের মুহতামিম হিসেবে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে বক্তব্য রাখেন।